ওযুর ফরজ কয়টি - ওযুর ফরজ ও সুন্নাত কয়টি ভিডিওসহ দেখুন

আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী হিসেবে আমাদের অবশ্যই জানা উচিত ওযুর ফরজ কয়টি ও কি কি। কেননা আপনি যদি ওযু ঠিকভাবে না করতে পারেন তাহলে আপনার নামাজও কবুল হবে না কেননা প্রত্যেক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগেই ওযুর করা ফরজ কাজ। আজকের এই আর্টিকেলে আপনারা জানতে পারবেন ওযুর কিভাবে করতে হয়, ওযু করার দোয়া, ওযুর নিয়ত, ওযুর ফরজ কয়টি ও কি কি এবং ওযু না করলে কি ধরনের গুনাহ বা সমস্যা হতে পারে তা নিয়ে বিস্তারিত। 

ওযুর ফরজ কয়টি | ওযুর ফরজ ও সুন্নত কয়টি ভিডিওসহ দেখুন

আপনি যদি ওযু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমাদের সাথেই থাকবেন। তাহলে আসুন দেরি না করে শুরু করে দেওয়া যাক ওযুর ফরজ কয়টি ও কি কি নিয়ে সাজানো আজকের এই ইসলামিক আর্টিকেলটি।

পেজ সূচিপত্রঃ ওযুর ফরজ কয়টি | ওযুর ফরজ ও সুন্নত কয়টি ভিডিওসহ দেখুন

ওযু কি | ওযুর নিয়ম

ওযুর ফরজ কয়টি ও কি কি এই বিষয়টি জানার পূর্বে আমাদেরকে জানতে হবে ওযু আসলে কি বা অজু কাকে বলে। অজু কেনই বা আমরা করব তাই না। দেখুন ওযুর সংজ্ঞা বিভিন্নভাবে দেওয়া যেতে পারে তবে সঠিকভাবে ওযুর সংজ্ঞা দিতে গেলে সংজ্ঞাটি এইভাবে আসে যে "ইসলামিক পরিভাষায় কোন পবিত্র কাজের উদ্দেশ্যে পাক-পবিত্রতা অর্জনের লক্ষে শরীরের নির্দিষ্ট চারটি অঙ্গ নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ধৌত করাকে অজু বলা হয়।" 

ওযুর কিন্তু বিভিন্ন নিয়ম রয়েছে অজুর নিয়ম মেনে যদি আপনি ওযু না করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার ওযু হবেনা আর আপনার যদি ওযু না হয় তাহলে আপনি পাক পবিত্রতা অর্জন করতে পারবেন না ফলে আপনার নামাজ কবুল হবে না। তাই আপনারা যারা ওযু করার বিষয়টাকে হেলায় রেখে দিয়েছেন তারা কিন্তু ভুল করছেন কেননা অজু যদি ঠিক না হয় তাহলে আপনার সকল কার্যকলাপ গুলো ভুল প্রমাণিত হবে এবং নামাজ কবুল নাও হতে পারে।

অজুর ফরজ চারটি কি কি | ওযুর ফরজ কয়টি ও কী কী

ইসলামে ওযুর ফরজ চারটি। এই চারটি ফরজ কাজ যদি আপনি ওযু করার সময় না করেন তাহলে আপনার ওযু সঠিক হবে না তাই আপনাকে খুব ভালোভাবে খেয়াল করতে হবে এই চারটি বিষয় যে আপনি অজু করার সময় এই চারটি অঙ্গ বা অংশ ভালোভাবে ধৌত করেছেন কিনা এবং ঠিক ভাবে পানি পৌঁছেছে কিনা সকল জায়গায় সেগুলো আপনাকে ভালোভাবে বিচার বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে। তাহলে আসুন এবার আমরা দেখে নিই যে অজুর ফরজ চারটি কি কি বা ওযুর ফরজ কয়টি ও কী কী।

ojur foroj koyti o ki ki। ওযুর ফরজ ০৪ টি সেগুলো হোলঃ

  • ভালোভাবে মুখমণ্ডল পরিষ্কার করা
  • সুন্দরভাবে কনুইসহ দুই হাতের কব্জি পরিষ্কার করতে হবে।
  • মাথা ভালভাবে মাসেহ করা
  • পায়ের টাখনুসহ পা পরিস্কার করতে হবে

ভালোভাবে মুখমণ্ডল পরিষ্কার করা

আমরা যে অজু করি সেই ওযুর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ বা অংশ হচ্ছে মুখমন্ডল ভালোভাবে পরিষ্কার করা। আল্লাহর নিয়মগুলো কতই না সুন্দর তাই না একটা জিনিস লক্ষ্য করেন তো এখানে আপনি যদি দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে এই ভাবেই পাঁচবার মুখমন্ডল ভালোভাবে পরিষ্কার করেন আপনার মুখমন্ডলী কি আর কোন রোগ জীবাণু থাকতে পারে নিশ্চয়ই থাকবে না তাই না।

সহি বুখারি হাদিস নাম্বার ১৪২ এ বর্ণিত হয়েছে যে,  "আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি অজু করলেন এবং মুখমন্ডল ধৌত করলে। এরপর এক আজলা পানি দিয়ে কুলি করলেন এবং নাকে পানি প্রবেশ করালেন। এরপর এক আজলা পানি দিয়ে তা অনুরূপ করলেন এবং আরেক হাতের সাথে পানি মিশিয়ে মুখমন্ডল ধৌত করলেন। 

এরপর ঠিক আগের মতই এক আজলা পানি নিয়ে ডান হাত ধুলেন এবং আরেক আজলা পানি নিয়ে বাম হাত ধুলেন। তারপর তিনি তার মাথা ভালো ভাবে মাসেহ করলেন। এরপর এক আজলা পানি নিয়ে পা ধৌত করলেন প্রথমে ডান পা এবং পরে বাম পা। তারপর তিনি বলছেন যে আমি এইভাবেই মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে ওজু করতে দেখেছিলাম।"

মাথা ভালভাবে মাসেহ করা

আমাদের এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর ভাবে যিনি অজু করেছেন তিনি হচ্ছেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম যখন মাথা মাসেহ করতেন তখন দুই হাত ভালোভাবে ভিজিয়ে নিতেন এবং মাথা প্রথমে একবার মাসেহ করতেন। মাসেহ করার পর তিনি যখন দ্বিতীয়বার আবার মাসেহ করতে যেতেন তখন আঙুল এক জায়গায় মিশিয়ে প্রথমে সামনে থেকে পেছনের দিকে নিয়ে যেতেন এবং পরবর্তীতে আবার পেছন থেকে সামনের দিকে নিয়ে আসতেন এইভাবেই তিনি মাথা মাসেহ করতেন। (বুখারি, হাদিস : ১৮৫)

পায়ের টাখনুসহ পা পরিস্কার করতে হবে

বিভিন্ন হাদিস রিসার্চ করে জানা যায় যে যখন টাখনু সহ পা পরিস্কার করার প্রয়োজন হয় ওযু করার সময় তখন ডান পায়ের আঙুলের মাথা হতে গোড়ালি অথবা টাখনু পর্যন্ত তিনবার পানি দিয়ে ধৌত করতে হয়।

অপর একটি হাদিসে এসেছে যে পায়ের আঙ্গুল যখন ধৌত করতে হয় তখন যেন বাম হাতের কনুই আঙ্গুল দিয়ে প্রত্যেকটি পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকে খিলান করা হয় যাতে করে পানি ভালোভাবে পায়ের আঙুলের ফাঁকে প্রবেশ করতে পারে।

ওযুর ফরজ গোসলের ফরজ কয়টি | ওযুর ফরজ ও সুন্নত কয়টি

গোসলের তিনটি ফরজ এবং ছয়টি সুন্নত রয়েছে এবং সকল মুসলমানরা এই সুন্নত এবং ফরজ বিষয়গুলোকে খুবই মনোযোগ সহকারে এবং এক নিষ্ঠার সাথে পালন করে চলেছেন। ফরজ নিয়মগুলো যদি আপনি যথাযথভাবে পালন না করেন তাহলে আপনার ফরজ গোসল টি ঠিকমত হবে না এবং আপনি অপবিত্র থেকে যেতে পারেন।

গোসলের ফরজ তিনটি হলঃ

  1. ভালোভাবে গরগরাসহ গুলি করা
  2. নিয়ম অনুযায়ী নাকে পানি দেওয়া
  3. সারা শরীরে ভালোভাবে পানি দেওয়া।

এবার আসুন জেনে নিই যে ফরজ গোসলের সুন্নত ছয়টি কি কিঃ 

  1. যে কোন কাজের আগে যেমন আমরা বিসমিল্লাহ দিয়ে শুরু করি ঠিক তেমনি ফরজ গোসলের আগেও আমাদেরকে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম" পাঠ করতে হয়।
  2. মনে মনে পবিত্রতা অর্জনের নিয়ত করতে হবে বা করা।
  3. ওযুর সময় যেমন আমরা দুই হাতের কব্জি ভালোভাবে ধুই ঠিক একই ভাবে দুই হাতের কব্জি ভালোভাবে ধৌত করা তিনবার সাতবার যতটুকু প্রয়োজন।
  4. আপনার শরীরে অথবা আপনার কাপড়ে যদি কোন অপরিষ্কার জিনিস বা বস্তু লেগে থাকে তাহলে সেটা গোসলের পূর্বে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
  5. অবশ্যই গোসলের আগে অজু করা। এখানে একটি জিনিস মাথায় রাখা ভালো যে আপনার গোসলের জায়গাটা যদি নিচু হয় তাহলে আপনার পায়ের টাখনু বা দুই পা সবার শেষে পরিস্কার করা।
  1. ফরজ গোসলের সুন্নাতের শেষ ধাপটি হচ্ছে আপনার ডানে তিনবার বামে ৩ বার এবং মাথার ওপরে তিনবার পানি প্রবাহিত করতে হবে

ওযুর ফরজ কয়টি ভিডিও | ওযুর সুন্নত কয়টি

ওযুর সুন্নত কয়টি ও কী কী | নামাজের ফরজ ও সুন্নত কয়টি

পাক পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ এবং ওযু করার মাধ্যমে একজন মুসলিম পাক পবিত্রতা অর্জন করতে পারে। হাদিস এবং কোরআন থেকে জানা যায় যে ওজুর সুন্নত মোট ১৪টি। নিচে সুন্দরভাবে তালিকা করে এই ১৪টি সুন্নাত তুলে ধরা হলো।

  • সর্বপ্রথম নিয়ত করা
  • বিসমিল্লাহ বলে শুরু করতে হবে। বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম বলা যাবে না।
  • হাতের আঙ্গুল গুলো ভালোভাবে খিলাল করা লাগবে
  • দুই হাত ভালোভাবে কব্জি পর্যন্ত পরিষ্কার করে ধৌত করতে হবে
  • অবশ্যই মেসওয়াক বা ব্রাশ করতে হবে
  • সর্বনিম্ন তিনবার কুলি করতে হবে
  • তিনবার নাকে পানি দিতে হয় বা হবে।
  • পুরো মুখমণ্ডল ভালোভাবে পানি দিয়ে ধৌত করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি তিনবার পানি দিতে পারবেন
  • উভয় হাত কুনই পর্যন্ত তিনবার পানি দিয়ে ভালোভাবে ধৌত করতে হবে।
  • আপনার সম্পূর্ণ মাথা একবার ভালোভাবে মাসেহ করতে হবে।
  • দুই পা ভালোভাবে টাখনো সহ পানি দিয়ে তিনবার ধুয়ে ফেলতে হবে।
  • পায়ের আঙ্গুল গুলোর মধ্যে বাম হাতের কিনি আঙ্গুল দিয়ে ভালোভাবে খিলাল করতে হবে।
  • বিশেষ নজর দিতে হবে যেন আপনার এক অঙ্গ শুকানোর আগেই অপর অঙ্গ ধৌত করা শেষ হয়ে যায়।
  • কথায় বলা হয় ধারাবাহিকভাবে যদি আপনি এই কাজগুলো করতে পারেন তাহলেই অযুর সুন্নতগুলো আপনি সম্পূর্ণ করবেন।

ওযুর নিয়ত | ওযুর ফরজ কয়টি

দোয়াঃ নাওয়াইতু আন আতাওয়াজ্জায়া লিরাফয়িল হাদাসি ওয়া ইস্তিবাহাতা লিছছালাতি ওয়া তাকাররুবান ইলাল্লাহি তা’য়ালা।

ইংরেজিতে পড়ুনঃ Nawaitu an atawazzaya lirafoil hadasi wa istibahata lichchalati wa takarruban ilallahi taala.

অর্থঃ "আমি অজুর নিয়ত করছি যে নাপাকি দূর করার জন্য বিশুদ্ধরূপে নামাজ আদায়ের উদ্দেশ্য এবং আল্লাহ তা’য়ালা।"

অযুর দোয়া | অজুর শেষের দোয়া

ইসলামের প্রতিটি কাজেই দোয়া দিয়ে শুরু হয় এবং দোয়া দিয়ে শেষ হয় ওযুর ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম নয় অজু করার সময় আপনাকে দোয়া করার প্রয়োজন। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে অজুর আগে কি দোয়া পড়তে হয় অযুর দোয়া কি অজুর শেষের দোয়া কি এইবারে আমরা এই সেকশনে আপনাকে জানাবো যে ওজন কখন কোন দোয়া পড়তে হবে।

অজুর দোয়া বাংলায় 

উচ্চারণঃ বিসমিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম। ওয়াল হামদুলিল্লাহি আলা দ্বীনিল ইসলাম। আল ইসলামু হাক্কুন। ওয়াল কুফরু বাতিলুন। ওয়াল ইসলামু নুরুন। ওয়াল কুফরু জুলমাত।

অর্থঃ মহান ও পরাক্রান্ত আল্লাহ তায়ালার নামে আরম্ভ করছি। আমি দ্বীন ইসলামের উপর আছি। তাই আল্লাহর জন্য যাবতীয় প্রশংসা।নিশ্চই ইসলাম সত্য ও কুফুর বাতিল এবং ইসলাম আলো ও কুফুর অন্ধকার।

অজুর শেষের দোয়া

বাংলা উচ্চারণঃ "আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু।"

বাংলা অর্থঃ "আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন মা’বুদ নেই। তিনি একক, তাঁর কোন শরিক নেই। আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর বান্দা ও রাসুল।" (মুসলিম, মিশকাত)

ওযুর ফরজ কয়টি নিয়ে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর । FAQs

ওজুর ফরজ কয়টি ও কি কি?

ওযুর ফরজ ০৪ টি সেগুলো হোলঃ 1. ভালোভাবে মুখমণ্ডল পরিষ্কার করা 2. সুন্দরভাবে কনুইসহ দুই হাতের কব্জি পরিষ্কার করতে হবে। 3. মাথা ভালভাবে মাসেহ করা 4. পায়ের টাখনুসহ পা পরিস্কার করতে হবে

ওযু কয়টি সুন্নাত

হাদিস এবং কোরআন থেকে জানা যায় যে ওজুর সুন্নত মোট ১৪টি

অজুর নিয়ত করা কি?

বিসমিল্লাহ বলে অজুর নিয়ত করতে হয়।

অযু কত প্রকার ও কি কি?

অজু মুলত তিন প্রকার: ১. ফরজ, ২. ওয়াজিব এবং ৩. মুস্তাহাব।

ওযুর ফরজ কয়টি

ওযুর মোট ০৪টি ফরজ বা অবশ্য করণীয় কাজ রয়েছে

অযুর বিধান কি?

ইসলামী বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ধৌত করে পবিত্রতা অর্জনের পন্থাকে অজুর বিধান বলা হয়

ওযু কত রাকাত

ওযু ২ রাকাত। তাহিয়্যাতুল অজু দুই রাকাত নামাজ। এ নামাজের মাধ্যমে বান্দার গুনাহ মাফ করা হয় এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়।

লেখকের মন্তব্যঃ ওযুর ফরজ কয়টি | ওযুর ফরজ ও সুন্নত কয়টি ভিডিওসহ দেখুন

আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা ওজুর ফরজ কয়টি ও কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে আমরা অজুর দোয়া, ওযুর শেষের দোয়া, ওযুর নিয়ম, ওজুর সুন্নত কয়টি ও কি কি কিভাবে ওজু করতে হয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেছি এছাড়াও আপনাদের অজু সম্পর্কে যদি আরো কোন কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন আমরা সেই বিষয়গুলো আমাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে যোগ করে দিব। 

এমনই সব ইসলামিক পোস্ট পড়ার জন্য ড্রিম আইটিসিকে সাবস্ক্রাইব করে রাখবেন এবং ড্রিম আইটিস এর সাথেই থাকবেন সেই পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আবারও কথা হবে আরো একটি কোন সুন্দর ইসলামিক পোস্টে। এতক্ষণ পর্যন্ত ওজুর ফরজ কয়টি ও কি কি এই বিষয় নিয়ে লেখা পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url