চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা - চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম

চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি যা আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে। তাই এই পুষ্টিগুণ সম্পন্ন উপাদান চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা বেশ দারুণভাবে শরীরের দৈহিক কাঠামো বৃদ্ধিতে কাজ করে। এই পোস্টে চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
চিনা বাদাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী এবং এতে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। হৃদরোগের আশঙ্কা কমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ ও পাকস্থলীর ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। অনেকেই এই বাদামকে রান্নায় ব্যবহার করে থাকে, যা রান্নার স্বাদকে অনেক বাড়িয়ে দেয়।

পেজ সূচিপত্র

চিনা বাদামের পুষ্টিগুণ কি

চিনা বাদামের যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে। কারণ এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী হয়ে থাকে। বিশেষ করে যাদের বয়স অনেক বেশি, তাদের হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং পাকস্থলীর ক্যান্সার রোধ করতে পারে।

চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে চিনা বাদাম খেলে ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। চিনা বাদামের পুষ্টিগণ এর মধ্যে যদি আপনি কাঁচা চিনাবাদাম খেতে পারেন তাহলে খুবই ভালো। এর মধ্যে ১০০ গ্রাম কাঁচা বাদামে ৫৬৭ কিলোক্যালরি বিদ্যমান রয়েছে।
এর মধ্যে ফ্যাট রয়েছে ৫০ গ্রাম, সিচুয়েটেড অ্যাট ৭.১ গ্রাম এবং সোডিয়াম রয়েছে ২২ গ্রাম এর মত। এছাড়াও কার্বোহাইড্রেট ১৬ গ্রাম বিদ্যমান রয়েছে। এই চিনা বাদামের উচ্চ মাত্রার প্রোটিন ২৬ গ্রামের মত রয়েছে। ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন ও পটাশিয়াম প্রচুর পরিমাণে চিনা বাদামে বিদ্যমান।

এছাড়াও চিনা বাদামে ভিটামিনের মধ্যে প্রধানত থিয়ামিন, নিয়াসিন, রিবোফ্লাভিন, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ভিটামিন ই, ফোলেট এবং ভিটামিন বি সিক্স রয়েছে। এর মধ্যে নিয়াসিন পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনা বাদামে রয়েছে।

আপনি যখন একশ গ্রাম চিনা বাদাম গ্রহণ করবেন তখন এর মধ্যে স্যাচুরেটেড এবং মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যেতে পারে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে।

চিনা বাদাম খাওয়ার সঠিক সময়

নিয়মিত চিনা বাদাম খাওয়ার সঠিক একটি সময় রয়েছে। এই সময় চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম জেনে যখন আপনি চিনা বাদাম খাবেন তখন চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে অনেক বেশি উপকার পেতে পারেন যেমন,
  • সকালে খালি পেটে চিনা বাদাম খাবেন না।
  • নিয়মিত খাওয়ার জন্য ছয় গ্রাম থেকে সাত গ্রাম বাদাম কিনতে পারেন।
  • সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিন বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করুন।
  • আট থেকে দশ ঘণ্টা সময় বাদাম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
  • পরবর্তীতে এই ভিজিয়ে রাখা বাদামকে সময়মতো খেতে পারেন।
  • প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় নির্দিষ্ট করে চিনা বাদাম রাখুন।
  • এছাড়াও গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের সময় চিনা বাদাম খেতে পারেন।

চিনা বাদাম খেয়ে পানি না খাওয়ার কারণ

যদি আপনার নিয়মিত চিনা বাদাম খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। চিনা বাদাম খেয়ে কখনোই পানি খাবেন না। অনেকেরই নিশ্চয়ই জানার খুব ইচ্ছে থাকে যে, চিনা বাদাম খাওয়ার পর কেন পানি খেতে বারণ করা হয়। কারণ চিকিৎসকরা বলে থাকেন যে চিনা বাদাম শরীর গরম করে থাকে।

তাই সাধারণত শীতকালে চিনা বাদাম বাজারে বেশি পরিমাণে কিনতে পাওয়া যায়। চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে বাদাম খেলে আপনার শরীরের যেই পরিমাণে তাপ উৎপন্ন হয়, যদি আপনি তখন পানি খেয়ে থাকেন তাহলে সেই গরম ভাব নষ্ট হয়ে যায়। বাদাম খেতে খাওয়ার পর যদি পানি খান, তাহলে সর্দি লেগে যেতে পারে।
কারণ বাদামে যেই পরিমাণে তেল রয়েছে, তা পানি খেলে খাদ্যনালীতে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়। ফলে কাশি হতে পারে। বাচ্চারা চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম জেনে বাদাম খাওয়ার পর পানি খেলে হজমের সমস্যা হয়ে যেতে পারে। তাই অনেক সময় বাদামের কারণে অ্যালার্জি হয় এবং গলায় চুলকানির সমস্যাও হয়ে যেতে পারে।

তাই বাদাম খাওয়ার পর পানি না খাওয়া আপনার জন্য খুবই উপকারী। যা আপনাকে খারাপ দিক থেকে বাঁচাতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞদের মত অনুসারে, আপনার যদি পানি খেতেই হয় তাহলে চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম জেনে বাদাম খাওয়ার পর পনেরো মিনিট অপেক্ষা করে তারপর পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম

চিনা বাদাম খাওয়া শরীরের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর। যদি আপনি নিয়মিত চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে চিনা বাদাম খেতে পারেন, তাহলে ধীরে ধীরে আপনার শরীরের ত্বক হয়ে উঠে উজ্জ্বল। তবে চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম গুলো মেনে খেতে হবে যেমন,
  • আঙ্গুল বা মেশিনের সাহায্যে খোসা আলাদা করে নিবেন।
  • তারপর ভিতরের অংশকে খাওয়ার জন্য বের করবেন।
  • এই বাদাম মিষ্টির স্বাদ হয় এবং এর সাথে হালকা লবণ মিক্স করে নিবেন।
  • ভাজা বাদাম ভেঙে আপনি সালাদ, ডেজার্ট অথবা দুগ্ধ জাতীয় কোন খাদ্যে মেশাতে পারেন।
  • চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম না জানলে সিদ্ধ করা বাদামে গন্ধ থাকতে পারে।
  • তাই সিদ্ধ বাদামে পুষ্টিগুণ ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর মাত্রা বজায় থাকে।
  • অনেক সময় বাদাম মাখন বানিয়ে খাওয়া যায়, যা খুবই পুষ্টি সমৃদ্ধ হয়।
  • চিনা বাদাম থেকে তেল তৈরি করেও খাওয়া যায়।

চিনা বাদাম কোথায় বেশি পাওয়া যায়

চিনা বাদাম আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার। তাই চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। এই চিনা বাদাম গ্রীষ্ম প্রধান দেশে বেশি হয়ে থাকে। চিনা বাদামের বার্ষিক উৎপাদন প্রায় শতকরা আটত্রিশ ভাগের মতো চীনে উৎপন্ন হয়। সর্বপ্রথম দক্ষিণ আমেরিকায় এই চিনা বাদাম চাষ শুরু হয়েছিল।

এরপর থেকে উত্তর আমেরিকা, চায়না, নাইজেরিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে এই চিনা বাদাম চাষ করা হয়ে থাকে। সারা বিশ্বেই যেহেতু এই চিনা বাদাম খুবই পরিচিত তাই এর চাহিদাও রয়েছে অনেক। তবে বিশ্বের প্রায় অর্ধেকেরও বেশি চিনা বাদাম চীন এবং ভারতের মতো এশিয়া মহাদেশ গুলোতে উৎপাদিত হয়।

চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা

চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ব্যাপক। যদি আপনি নিয়মিত চিনা বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করে থাকেন, তাহলে এটি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় যেমন,

১। চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। সেই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর ফলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

২। আপনার ওজন হ্রাস করতে চিনা বাদাম খেতে পারেন। এইক্ষেত্রে যদি আপনি নিয়মিত চিনা বাদাম খেয়ে থাকেন, তাহলে আপনার অতিরিক্ত ওজন ধীরে ধীরে হ্রাস পেতে থাকবে।

৩। চিনা বাদাম খেয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। কারণ চিনা বাদামে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে থাকে।

৪। তাই আপনি যখন ঘুমাতে যাবেন, ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে পানিতে দশটি থেকে পনেরটি বাদাম ভিজিয়ে রাখতে পারেন। পরের দিন সকালবেলা এই বাদাম খাবেন। এই প্রক্রিয়ায় আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।

৫। চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম জেনে চিনা বাদাম খেলে আপনার মস্তিষ্ক খুব উন্নত হয় এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। তাই চিনা বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।

৬। চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ওমেগা সিক্স ফ্যাটি এসিড বিদ্যমান রয়েছে যা হৃদরোগের আশঙ্কা হ্রাস করতে পারে। এই বাদাম রক্ত সংবহনকে নিয়ন্ত্রণে রেখে আপনাকে হৃদরোগের হাত থেকে বাঁচাতে পারে।

৭। বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে যার ফলে এই ফ্যাট দ্রবীভূত হয়ে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে বাদাম আপনার শরীরের কোষকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে বাঁচাতে পারে। এটি ক্যান্সারের আশঙ্কাকে কমিয়ে দেয়।

৮। যদি আপনি নিয়মিত খালি পেটে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন, তাহলে গ্যাস ও অ্যাসিডিটির মতো সমস্যাও দূর হয়ে যেতে পারে।

৯। চিনা বাদামে অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী হয়ে থাকে। এছাড়াও আয়রন পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে আপনি যদি চিনা বাদাম খেয়ে থাকেন, তাহলে আয়রনের ঘাটতি কমে যায় এবং রক্তস্বল্পতার সমস্যাও দূরীভূত হয়।

১০। হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য চিনা বাদাম খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিনা বাদাম নিয়ে গবেষণা করা হয়েছিল। সেখানে উল্লেখ রয়েছে যে, চিনা বাদামে যেই মনুস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড বিদ্যমান রয়েছে।

তার শরীরে ট্রায়াসিল গ্লিসারল কমাতে কাজ করে থাকে। এটি ডায়েটরি ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, আলফা টোকোফেরল, কপার এই উপাদান গুলো হার্টের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিলে চিনা বাদাম সেইগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম।

১১। কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে চিনা বাদাম সাহায্য করে থাকে। কারণ এতে অ্যান্টি প্রলিফারেটিং রয়েছে যার প্রভাবে ক্যান্সার কোষ কমে যায়।

১২। মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে খেতে পারেন। কারণ চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণে অলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়। যা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহকে খুব উৎসাহিত করতে পারে।

১৩। মানসিক সমস্যাকেও চিনা বাদাম দূর করতে পারে। কারণ আপনার মেজাজকে পরিবর্তন করতেও এটি অনেক ভালোভাবে কাজ করে থাকে। এটি আপনার হতাশাকেও দূর করে দেয়।

১৪। চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন বিদ্যমান থাকে। এই প্রোটিন ভ্রূণের বিকাশে অত্যন্ত সহায়তা করে। যারা গর্ভবতী তাদের গর্ভকালীন শিশুর বিকাশে বিশেষ করে ত্বক, হাড় এবং পেশী নির্মাণেও খুব বেশি সাহায্য করে থাকে।

১৫। শর্করা বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে চিনা বাদাম নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। অর্থাৎ আপনার যদি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না থাকে, সেটিকেও চিনা বাদাম কমিয়ে দিতে পারে।

গর্ভাবস্থায় চিনা বাদাম কেন খাবেন

গর্ভাবস্থায় চিনা বাদাম খুবই উপকারী। কারণ যেইসব গর্ভবতী মায়েদের ওজন কম থাকে, চিকিৎসকরা অনেক সময় চিনা বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এই চিনা বাদামে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন ডি বিদ্যমান থাকে। যা গর্ভাবস্থায় খুবই উপকারে আসে। 
এছাড়াও গর্ভাবস্থায় চিনা বাদাম খেলে শিশুর অ্যালার্জির ঝুঁকি অনেক কমে যেতে পারে। গর্ভাবস্থায় চিনা বাদাম খাওয়া নিরাপদ। গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের মধ্যে চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম জেনে চিনা বাদাম খেলে খুব ভালো কাজ করে থাকে। গর্ভাবস্থায় চিনা বাদাম খেলে আপনার রক্তস্বল্পতাকে কমিয়ে দেয়।

কোলন ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করে। মানসিক বিকাশে সাহায্য করে এবং ওজন বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। উচ্চ রক্তচাপ ও ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণ করে গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমাতে চিনা বাদাম খেতে পারেন।

শেষকথা

আশা করছি চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা, চিনা বাদামের পুষ্টিগুণ কি, চিনা বাদাম খাওয়ার সঠিক সময়, চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম এবং আরো অন্যান্য কিছু বিষয় নিয়ে ধারণা নিতে পেরেছেন। যদি বিস্তারিত জেনে আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে, তাহলে পোস্টের নিচের অংশে মন্তব্য করে পাশেই থাকুন। ২৫২৭৫

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url