কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম – সমস্ত তথ্য এখানে ২০২৪
বাংলাদেশ সরকারের একটি সম্পূর্ণ মালিকানাধীন ব্যাংক হলো কৃষি ব্যাংক। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিশেষায়িত এ ব্যাংক মূলত কৃষকদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করে তাদের কার্যক্রম শুরু করে। কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করার মূল উদ্দেশ্য ছিল ঝুঁকিপূর্ণ কৃষি খেতে অর্থায়ন করা। আর এ কারণে বাংলাদেশ সরকার কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন।
কৃষকরা যেন তাদের সুবিধামতো ছোট বড় লোন নিতে পারে এবং তাদের সুবিধার্থে তারপরে শোধ করতে পারেন এটি ব্যাংকের মূল লক্ষ্য। বর্তমানে বাংলাদেশে কৃষি ব্যাংকের ১০৩৮ টি শাখা বিদ্যমান।
ব্যাংকগুলো বাংলাদেশের কৃষি খাতের পাশাপাশি অন্যান্য খাতেও বেশ অবদান রাখছে। বাংলাদেশে কৃষি ব্যাংক খুব জনপ্রিয় একটি ব্যাংক।
যদি আপনার বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একটি অ্যাকাউন্ট থাকে এবং আপনি যদি একাউন্টের ব্যালেন্স জানতে চান, তাহলে কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম অনুযায়ী আপনি আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স জানতে পারবেন।
প্রথমটি আপনার জন্য সহজ মনে হবে সেটির মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যালেন্স সম্পর্কে জানতে পারবেন। নিচে কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
পেজ সূচিপত্রঃ কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম - সমস্থ তথ্য এখানে ২০২৪
কৃষি ব্যাংক এর কার্যক্রম
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের কাজ পরিচালনা করে। যেমন অনলাইন ব্যাংকিং, কম্পিউটারাজাইড ব্যাংকিং, বিকেবি আমানত, স্বয়ংক্রিয় বৈদেশিক রেমিটেন্স সিস্টেম এবং বৈদেশিক মুদ্রাসহ আর অনেক কাজ করে থাকে।
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মূলধন হলো ১৫০০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত মূলধন পনেরশো কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ৯০০ কোটি টাকা। দক্ষতা অভিজ্ঞতা সম্পন্ন পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা এ ব্যাংকটি পরিচালিত হয়। আবার কৃষি ব্যাংকের বিশেষ কিছু নিয়ন্ত্রণ পরামর্শদাতা রয়েছে। যারা এ ব্যাংকটির উন্নয়ন প্রবৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
বিবেকী সেভিংস একাউন্ট গ্রাহকদের লেনদেন পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক বা ব্যক্তি যার বয়স ১৮ বছরের উপরে, সে একা অথবা যৌথভাবে কৃষি ব্যাংকের যেকোনো শাখায় একাউন্ট খুলতে পারবেন। নিচে কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
কৃষি ব্যাংকের সকাল অ্যাকাউন্ট হোল্ডার নিউ ক্যাশ ডেবিট কার্ড এবং এটিএম কার্ডের মাধ্যমে ২৪ ঘন্টা ব্যাংকিং সেবা পেয়ে থাকেন। বর্তমানে বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ইচ্ছা ও প্রয়োজন অনুযায়ী টাকা তোলা যাবে আর এ সুবিধা প্রদান করে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক।
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একটি অন্যতম প্রকল্প হল আমানত প্রকল্প। এ প্রকল্পের আওতায় কৃষি ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের আমানত স্কিম চালু করে। বিভিন্ন মেয়াদী আমানত যেমন, রশিদ (এফডিআর) একাউন্ট, মাসিক মুনাফা প্রকল্প, মাসিক সঞ্চয় প্রকল্প (এম এস এস) সহ আরো অনেকগুলো ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ঋণ প্রদান কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত দরিদ্র কৃষকদের স্বল্প ইন্টারেস্টে ঋণ প্রদান করে। তাই বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক বাংলাদেশী কৃষি ঋণের অগ্রদূত। প্রান্তিক পর্যায়ে দারিদ্র কৃষক ও চাষী সহকারে বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে যে কেউ স্বল্প কিছু প্রতিক্রিয়া অতিক্রম করে খুব সহজেই কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবেন।
বর্তমানে কর্পোরেট সংস্থাগুলোতেও ঋণ প্রদান করে থাকে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক। বিশেষ করে যে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষিজাত পণ্য মার্কেটিং করে, তাদেরকে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে থাকে।
দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। বিকেবি অর্ডারের অধীনে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই, এই কৃষি ব্যাংকটি কান্তি কৃষকদের উপকারী বন্ধু হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক আইটি সেবাও প্রদান করে থাকে। তাদের ব্যবহার করা প্রযুক্তি কম্পিউটার আই টি সেবা অবস্থার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম। এই কৃষি ব্যাংকটি সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সম্পন্ন কার্যক্রম কম্পিউটারাইজ করা হয়।
আবার কোর ব্যাংকিং সলিউশন বা সম্পূর্ণ অনলাইন ব্যাংকিং এবং অটোমেটেড টেলার মেশিন (এটিএম) সহ বাংলাদেশ সরকারের বিশেষায়িত ব্যাংক টি আরো অনেক অনলাইন ভিত্তিক সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।
কৃষি ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম
কিভাবে ব্যাংকে সেভিংস অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে আমাদের জানা উচিত। নিচে কৃষি ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট খোলার সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।
১) বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একটি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য অবশ্যই আবেদনকারীর ভোটার আইডি কার্ড, জন্ম নিবন্ধন অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে।
২) আবেদনকারীর অথবা নমিনীর জাতীয় পরিচয় পত্র লাগবে।
৩) অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য আবেদনকারীর দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ প্রয়োজন হবে এবং আবেদনকারীর ছবিগুলোকে অবশ্যই সত্যায়িত করে তারপর জমা দিতে হবে।
৪) নমিনির এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে এবং ছবিগুলোকে অবশ্যই সত্যায়িত করে তারপর জমা দিতে হবে।
৫) তারপর প্রাথমিকভাবে আমানত হিসেবে এক হাজার (১০০০) টাকা জমা দিতে হবে।
৬) কৃষি ব্যাংকে একাউন্ট খোলার জন্য আবেদনকারীর বয়স অবশ্যই ১৮ বছর বয়সের বেশি হতে হবে। ১৮ বছরের কম বয়সী কোন ব্যক্তি নিজে নিজে কৃষি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবে না। ( ১৮ বছর বয়সের কম হলে অভিভাবকের তত্ত্বাবধানে কৃষি ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম রয়েছে)
উপরোক্ত যে সকল কাগজপত্রের কথা উল্লেখ করা হয়েছে পত্র নিয়ে আপনাকে স্থানীয় কৃষি ব্যাংকে যোগাযোগ করতে হবে। আপনি যে একাউন্ট খুলতে চান সেই সম্পর্কে তাদেরকে অবহিত করতে হবে। তাদেরকে জানানোর পর তারা একটি ফর্ম দেবে।
ফর্মটি যথাযথভাবে পূরণ করে কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে। ফর্মটি সঠিক ও যথাযথ হলে কর্তৃপক্ষ আপনার জন্য কৃষি ব্যাংকে একটি আবেদন করবে। সঠিক হয়ে থাকলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনার একাউন্টটি তৈরি হয়ে যাবে।
তবে আপনার ব্যাংক একাউন্টটি পুরোপুরি সক্রিয় হতে বা লেনদেনের যোগ্য হতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হবে। আপনার একাউন্টটি পুরোপুরি ট্রানজেকশন হলে তখন কর্তৃপক্ষ আপনাকে এসএমএসের মাধ্যমে বিষয়টি জানিয়ে দিবে।
কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম
কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম অনেক সহজ। খুব সহজে আপনি কৃষি ব্যাংকে সংশ্লিষ্ট শাখায় গিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার প্রদান করলে ব্যাক কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক জানিয়ে দেবে আপনার একাউন্টে কি পরিমাণ টাকা রয়েছে।
আবার এটিএম বুথের মাধ্যমেও আপনি আপনার কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার একটি কৃষি ব্যাংক এটিএম কার্ড প্রয়োজন হবে। আপনার যদি কৃষি ব্যাংক একাউন্ট এটিএম কার্ড থাকে তাহলে আপনি নিকটস্থ এটিএম বুথে চলে যান।
সেখানে গিয়ে অ্যাকাউন্ট এটিএম কার্ড দিয়ে এটিএম বুথে প্রবেশ করিয়ে পাসওয়ার্ড দিলেই আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স সম্পর্কে জানতে পারবেন। আবার, আবার অ্যাকাউন্ট চেক করার জন্য সরাসরি ব্যাংকে ভিজিট করলে সেখানে সহজেই আপনাকে আপনার ব্যালেন্স সম্পর্কে জানিয়ে দিবেন।
আবার আপনি যদি কষ্ট করে ব্যাংকে যেতে না চান তাহলে, আপনার জন্য ভালো হবে এসএমএস ব্যাংকিং সিস্টেম। নির্দিষ্ট ও সঠিক নিয়মে এসএমএস করলে তারা আপনাকে ব্যালেন্স জানিয়ে এসএমএস করবে। আবার আপনার কাছে যদি ATM কার্ড থাকে, তাহলে আপনি CTM মেশিনে কাঠ দিয়ে, পিন দিয়ে "ব্যালেন্স অনুসন্ধান" বাটন থেকে ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।
এসএমএস এর মাধ্যমে ব্যালেন্স চেক করার নিয়মঃ
এসএমএস ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই কৃষি ব্যাংকে থাকা আপনার একাউন্ট চেক করতে পারবেন। এজন্য প্রথমে আপনাকে এসএমএস ব্যাংকিং এর জন্য আপনার একাউন্টে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে।
যোগাযোগ করে আপনি এ কাজটি করে নিতে পারেন। ব্যাংকিং এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করে নিলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাদের নিয়মিত ব্যাংক একাউন্টের আপডেট জানাবে।
এসএমএস ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সহজে আপনি আপনার ব্যাংকের ব্যালেন্স সম্পর্কে জানতে পারবেন। প্রতি লেনদেনের পর ব্যাংক আপনাকে ব্যালেন্স সম্পর্কে জানিয়ে দিবে। তবে এই সার্ভিসটা চালু করলে আপনাকে এক্সট্রা চার্জ দিতে হবে।
এটিএম বুথ থেকে ব্যালেন্স চেক করার নিয়মঃ
এটিএম বুথে গিয়ে আপনি আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স দেখে নিতে পারবেন। এজন্য আপনার অবশ্যই ডেবিট কার্ড, মাস্টার কার্ড বাক ভিসা কার্ড থাকতে হবে।
এটিএম কার্ডটি বুঝা দেওয়ার পরই অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য যেন আপনাকে অপশন দেখানো হবে। সেখান থেকে ব্যালেন্স দেখার অপশনটি সিলেক্ট করে আপনার ব্যালেন্স দেখে নিতে পারবেন। ATM থেকে তার জন্য করণীয় ধাপ গুলো নিচে আলোচনা করা হলো।
১) প্রথমে একটি এটিএম বুথ খুজে সেখানে প্রবেশ করুন।
২) তারপর কার্ডটির সিমের মতো অংশ উপরে তুলে তা সামনের দিকে রেখে ATM মেশিনে প্রবেশ করান।
৩) স্ক্রিনের লক্ষ্য করলে দেখবেন সেখানে পিন দিতে বলছে, ঠিক জায়গায় আপনার পিনটি দিন।
৪) ব্যালেন্স অপশনের পাশে থাকা বাটনটিতে ক্লিক করুন।
৫) এর পরের ধাপে "ব্যালেন্স অনুসন্ধান" নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন , সেটি বরাবর বাটনে ক্লিক করুন।
৬) এরপর আপনাকে জিজ্ঞেস করবে রশিদ চান কিনা। হ্যাঁ কিংবা না দিন। হ্যাঁ দিলে এর জন্য অবশ্যই চার্জ প্রযোজ্য করা হবে।
৭) উপরোক্ত ধাপগুলো সঠিকভাবে করা হলে আপনার ব্যালেন্স দেখানো হবে।
কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর
কৃষি ব্যাংক সরকারি কিনা?
কৃষি ব্যাংক রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একটি বিশেষায়িত ব্যাংক। মূলত কৃষকদের উন্নয়নের জন্যই এই ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে। এবং কৃষি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া খুবই সহজ।
কৃষি ব্যাংক থেকে লোন নিতে কি কি লাগে?
কৃষি কাজের সাথে সম্পর্কিত যে কেউ কৃষি ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবে। তবে অবশ্যই যথাযথ প্রমাণ দিয়ে ব্যাংক থেকে লোন নিতে হবে। ১৫ মাসের মধ্যে কৃষকদের সম্পূর্ণ লোন পরিশোধ করতে হবে। এবং তারপর পুনরায় আবার লোন নেওয়া যাবে।
কৃষি ব্যাংকের কত টাকা পর্যন্ত লোন দেয়?
কৃষি ব্যাংকের সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত লোন দেওয়া হয়। তবে বর্গা চাষীরা সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবে। শস্য ও ফসলের খাত অনুযায়ী লোন দেওয়া হয়ে থাকে।
শেষকথাঃ কৃষি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম সমস্থ তথ্য এখানে ২০২৪
কৃষি ব্যাংক হল রাষ্ট্রের মালিকানাধীন একটি বিশেষায়িত ব্যাংক। মূলত কৃষকদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদান করার কথা চিন্তা করে এ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্যাংক বাংলাদেশী কৃষকদের কৃষি ঋণের অগ্রদূত।
এখানে কৃষকদের সুবিধার্থে ছোট বড় ঋণ দেওয়া হয়। যেমনঃ আধুনিক যন্ত্রপাতি কেনার জন্য লোন, শস্য লোন, প্রাণিসম্পদ খাতে লোন, মাছ চাষের জন্য লোন ইত্যাদি। কৃষকদের তাদের করতে দেওয়ার সুযোগও দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। তাই কৃষক প্রায় পারে দেশকে খাদ্যের স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তুলতে। তাই তাদেরকে সহযোগিতার মাধ্যমে আরও একধাপ এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url