ই নামজারি চেক করার নিয়ম | আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা (২০২৩)

ই নামজারি চেক করার নিয়ম, নামজারি খতিয়ান যাচাই, অনলাইন নামজারি যাচাই, ই নামজারি করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রের তালিকা, ই নামজারি করতে কত টাকা খরচ হয় আপনার ই নামজারির আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জেনে নিন আজকের এই আর্টিকেল থেকে।

আপনি অনলাইনের মাধ্যমে ই নামজারি আবেদন করার পর এখন আপনার প্রয়োজন হচ্ছে আপনার ই নামজারি সর্বশেষ অবস্থাটি জানা। আপনি যদি আপনার ই নামজারি কিভাবে চেক করতে হয় তা জানতে এই পোস্টটি ওপেন করে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতে এসেছেন। 

ই নামজারি চেক করার নিয়ম

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাকে একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সহজ এবং সুন্দরভাবে সকল প্রক্রিয়ার সঙ্গে অবহিত করিয়ে দিব যে আপনি কিভাবে আপনার ই নামজারি চেক করতে পারেন এবং ই নামজারি আবেদন করার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে এবং আপনার কত টাকা খরচ হতে পারে তার সবকিছু।

পেজ সূচিপত্রঃ ই নামজারি চেক করার নিয়ম | আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা (২০২৩)

ই নামজারি চেক করার নিয়ম | অনলাইন নামজারি চেক | ই নামজারি চেক

ই নামজারি চেক করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম আপনার যেকোনো একটি ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করতে হবে এবং সেখানে গিয়ে এই  www.land.gov.bd এড্রেসটি টাইপ করতে হবে। এই এড্রেসটি টাইপ করার পর নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে এখান থেকে ওপরের সর্বপ্রথম যে ওয়েবসাইট থাকবে সেটিতে প্রবেশ করুন।

ই নামজারি চেক

ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনি প্রথমেই দেখতে পাবেন ই নামজারি নামে একটি বক্স আছে এই বক্সে ক্লিক করুন আপনি যদি প্রথমে এই অপশনটি না খুঁজে পান তাহলে দেখবেন নাগরিক কর্নার নামে একটি অপশন আছে সেখানে ক্লিক করতে পারেন।

ই নামজারি চেক

আপনি যখনই ই নামজারি এই বক্সের মধ্যে ক্লিক করবেন তখন আপনাকে রিডাইরেক্ট করে আরেকটি ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে যে ওয়েবসাইটের এড্রেস হচ্ছে www.mutation.land.gov.bd এটি। আপনি চাইলে সব সরাসরি এই ওয়েবসাইটের মধ্যে ক্লিক করতে পারেন এখানে ক্লিক করে।

ই নামজারি চেক

ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনি নিচের দিকে দেখতে পাবেন লিখা আছে আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা এখানে ক্লিক করুন।


এরপরের সেকশনে আপনাকে আপনার বিভাগ, আপনার আইডি নাম্বার, আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার এবং ক্যাপচা পূরণ করে খুঁজুন অপশনে ক্লিক করতে হবে।

ই নামজারি চেক

বর্তমানে এই প্রক্রিয়াটি একটু আপডেট হয়েছে আপনি চাইলে এখানে যে কোন একটি জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার দিলেও এই অপশনটি পার করতে পারবেন অর্থাৎ ভুলভাল জাতীয় পত্র নাম্বার দিলেও এই অপশনটি পার হয়ে যাবেন। 

কিন্তু এই নামজারি চেক করার নিয়মের পরবর্তী ধাপে আপনাকে বলবে ফোন নাম্বার দিতে তখন কিন্তু আপনাকে আপনার সঠিক ফোন নাম্বারটি দেয়া লাগবে আপনি আবেদনের সময় যে নাম্বারটি দিয়েছিলেন সেটি। এখানে যদি আপনি ফোন নাম্বারটি দিতে ভুল করেন তাহলে আপনি পরবর্তী অপশনে যেতে পারবেন না এবং আপনার ই নামজারি চেক করার নিয়ম প্রক্রিয়াটি ব্যর্থ হবে।

ই নামজারি করার নিয়ম | নামজারি চেক করার নিয়ম | ই নামজারি যাচাই

নামজারি কিভাবে চেক করতে হয় | নামজারি খতিয়ান যাচাই | ভূমি নামজারি চেক

আজকের এই ডিজিটাল বাংলাদেশের সবকিছু এখন হাতের মুঠোয় চলে এসেছে আপনি চাইলে ঘরে বসেই আপনার ই নামজারি চেক করে নিতে পারেন আপনার খতিয়ান বা ই নামজারির ওপর দেওয়া QR Scanner দিয়ে মোবাইলের মাধ্যমে স্ক্যান করে আপনি আপনার সমস্ত তথ্য গুলো এখন ঘরে বসেই দেখতে পারবেন। 
নামজারি কিভাবে চেক করতে হয়

এই তথ্য গুলোর মধ্যে আপনি আপনার জমির পরিমাণ কতটুকু, জমির বিস্তার, আপনার নাম, আপনার পিতামাতার নাম, আপনার সম্পদের প্রকার কিরূপ অর্থাৎ কি ধরনের সম্পদ আপনার রয়েছে এবং আপনার কি পরিমান কিস্তি বাকি আছে বা কিস্তি সংখ্যা কতগুলো এই সমস্ত তথ্যগুলো আপনি পেয়ে যাবেন হাতের মুঠোয় শুধু এই কিউআর কোড স্ক্যান করে। 


নিজের হাতের মোবাইল ফোন দিয়ে খতিয়ান অথবা ই নামজারি কিউআর কোড দিয়ে চেক করার পূর্বে আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে QR Scanner অ্যাপটি ইন্সটল করে নিতে হবে। তারপর আপনার খতিয়ান বা ই নামজারির ওপর যে কিওয়ার কোডটি দেওয়া থাকবে সেটি সুন্দর করে স্ক্যান করলে আপনি সমস্ত তথ্য এক মুহূর্তের মধ্যে আপনার হাতে পেয়ে যাবেন। ই নামজারি চেক করার নিয়ম ও ই নামজারি কিভাবে করতে হয় তা জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।

নামজারি কিভাবে চেক করতে হয়

নামজারি আবেদন করার নিয়ম | ই নামজারি আবেদন ২০২৩

উপরের সেকশনগুলোতে আমরা জানলাম ই নামজারি চেক করার নিয়ম এবং আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা কিভাবে দেখতে হয় সে সম্পর্কে। এইবার আমরা জানবো যে ই নামজারি কিভাবে করতে হয়, ই নামজারি করার নিয়ম, কিভাবে ঘরে বসে মাত্র ৩০ মিনিটে আপনি আপনার ই নামজারি আবেদন করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে তা নিয়ে বিস্তারিত। 

কেননা আমরা অনেকেই রয়েছি যাদের ই নামজারি আবেদন করা হয়নি এবং আমরা সঠিক গাইড লাইন পাইনি যে কিভাবে ই নামজারি আবেদন করতে হয়। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক ই নামজারি করার নিয়ম, ই নামজারি অনলাইনে কিভাবে করতে হয় সেই বিষয়টি।

এজন্য প্রথমে আপনাকে গুগলে গিয়ে সার্চ করতে হবে এই https://mutation.land.gov.bd/ এড্রেসটি বা আপনি এখানে চেপে এক ক্লিকে চলে যেতে পারেন। এখানে আসার পর আপনি একদম ক্লিয়ারলি ভাবে দেখতে পাবেন আপনাকে পাঁচটি ধাপে এই আবেদন ফ্রম পূরণ করতে হবে। সেই পাঁচটি ধাপ হলঃ 
  1. ফরম পূরণ ও আবেদন ফ্রি পরিশোধ
  2. ভূমি অফিসের প্রতিবেদন
  3. আবেদনের শুনানি
  4. ১১০০ টাকা খতিয়ান ফি পেমেন্ট
  5. খতিয়ান ডাউনলোড
ঠিক এই সেকশনের নিচের দিকেই একটি পপাপ বক্সের মধ্যে আপনি নিচে ছবির মত দেখতে পাবেন নামজারি আবেদন ও  খসড়া আবেদন দুটি অপশন রয়েছে।

ই নামজারি আবেদন


আপনার যদি আগে থেকেই ই নামজারি আবেদন করা থাকে এবং সেটির কোন সংশোধনী করতে হয় তাহলে আপনি খসড়া আবেদনে ক্লিক করবেন। আর আপনি যদি একদম নতুনভাবেই নামজারি আবেদন করতে চান তাহলে ই নামজারি আবেদনের মধ্যে ক্লিক করুন। এরপর আপনি একটি ফর্ম পাবেন যে ফর্মটি আপনাকে খুব সতর্কতার সাথে পূরণ করতে হবে কোন ভুল ভাল তথ্য যেন এখানে না চলে যায় সে দিকে লক্ষ্য রাখবেন। নামজারি আবেদন ফরম pdf

ই নামজারি আবেদন

আপনি ফর্মটা দেখলেই বুঝতে পারবেন যে কোথায় কি তথ্য আপনাকে ফিলাপ করতে হবে জমির মালিকানা সূত্র, আপনার বিভাগ, জেলা, উপজেলা, আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য এসব গুলো দিয়ে আপনাকে একটার পর একটা ধাপ পার করে পেমেন্ট অপশন এ গিয়ে পেমেন্ট করার পর আপনার খতিয়ান ডাউনলোড করে নিতে পারবেন খুব সহজেই।

নামজারির আবেদন কিভাবে করতে হয় | নামজারি করার নিয়ম ২০২২ | অনলাইন নামজারি মাত্র ৩০ মিনিটে

ই নামজারি করতে কি কি লাগে | ই নামজারির জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রের তালিকা

নামজারি আবেদন করার জন্য আপনার যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন পড়বে তার তালিকা আমরা এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরব। যেহেতু এটি একটি সরকারি কাজ এবং আপনার অনেক প্রয়োজনীয় একটি ডকুমেন্ট তাহলে এখানে আপনাকে যে সব কাগজপত্র দিতে হবে সেগুলো অনেক ভ্যালুয়েবল কাগজপত্র হতে হবে তাই না। আপনার জন্য যে প্রতিনিধি হিসেবে আপনার ফরমটি পূরণ করবে বা আপনি নিজেকে সম্পূর্ণ প্রমাণ করেন আপনার পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি, আপনার পিতামাতার ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের ছবি এগুলো আপনার সঙ্গে থাকতে হবে। আসুন এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক নামজারি আবেদন করার জন্য বা ই নামজারি আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো কি কি।
  1. আপনার দলিল সূত্রে আপনি যদি মালিক হন তাহলে আপনার সেই দলিলের নাম্বার দলিলের তারিখ এবং যেই সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আপনি এটি করেছেন সেই সাব রেজিস্টারি অফিসের নাম লাগবে।
  2. খতিয়ানে রেকর্ড করা মালিকের ও মালিকগণের নাম তাদের পিতা-মাতার নাম এবং স্ত্রী হলে স্বামীর নাম ও সম্পূর্ণ স্থায়ী সঠিক ঠিকানা লাগবে।
  3. যিনি আবেদন করবেন তার সম্পূর্ণ ঠিকানা এবং সক্রিয় মোবাইল নাম্বার জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা বিশেষ ক্ষেত্রে পাসপোর্ট এবং জন্ম নিবন্ধন নাম্বারও লাগবে।
  4. যদি আপনি যৌথ মূলধন কোম্পানির অধীনে করেন তাহলে (RJSC) নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান হলে সেই প্রতিষ্ঠানের নাম, সেই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধির নাম, সেই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধির জাতীয় পরিচয় পত্র, জন্ম তারিখ, মোবাইল নাম্বার এসব কিছু আপনাকে সেখানে এমপ্লয়মেন্ট করতে হবে।
  5. যদি আপনি সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মজীবী হয়ে থাকেন তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানের নাম, সেই প্রতিষ্ঠানের সকল ডিটেলস গুলো আপনাকে এখানে ফিলাপ করতে হবে।
  6. আর আপনি যদি (RJSC) প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার অন্তর্গত না হয়ে বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠানে অন্তর্গত হন সেই প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা এবং তাদের যাবতীয় তথ্য গুলো আপনাকে পূরণ করা লাগবে।
  7. যাদের নামের নামজারি করা হবে এবং যেই প্রতিপক্ষ হিসেবে নোটিশ প্রদান করবে তাদের নাম এবং পূর্ণ ঠিকানা সহ মোবাইল নাম্বার এবং ভোটার আইডি কার্ড থাকা লাগবে।
এক কথায় বলতে গেলে আপনার দলিল সমূহের যাবতীয় সকল তথ্যগুলো এবং আপনি যে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সে প্রতিষ্ঠানের কিছু কিছু তথ্য আপনাকে এখানে দেওয়া লাগবে। আর আপনাকে উপরেই বলেছি যে এই ফরমটি পূরণ করার সময় আপনাকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন কোন অংশে আপনি ভুল।

বিশেষ দ্রব্যষ্ঠঃ আপনি এখানে যে ছবিগুলো ব্যবহার করবেন সেই ছবিগুলোর সাইজ যেন কম থাকে যেমন সর্বোচ্চ 1.25mb এর বেশি যেন কোন ছবির সাইজ না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

জমির নামজারি করতে কত টাকা লাগে | জমির নামজারি ফি 

নামজারি আবেদনের জন্য আপনাকে এখানে কিছু টাকা পে করা লাগবে অনেকের মধ্যে প্রশ্ন থাকে যে জমির নামজারি করতে কত টাকা লাগে বা জমির নামজারি ফি কত। অনেকেই মনে করেন যে এগুলো করতে নাকি অনেক টাকার প্রয়োজন হয় জি না আপনার এগুলো করতে অত বেশি টাকার প্রয়োজন পড়বে না কেননা সরকারি কাজ সবসময় কম টাকাতেই হয়ে যায় আমরা যতদূর জানি তাই না।


জমির নামজারি করতে প্রথমে আপনাকে আবেদন দাখিলের জন্য সর্বোচ্চ ২০ টাকা আর নোটিশ জারি করার জন্য ৫০ টাকা ফি প্রদান করতে হয় এই দুইটা মিলে হচ্ছে মোট ৭০ টাকা আপনাকে পরিশোধ করতে হবে। আর এই টাকাগুলো আপনি যখন ঘরে বসে করবেন এই টাকাগুলো আপনি তখন বিকাশ, রকেট, নগদ, উপায়, ডেবিট কার্ড, মাস্টার কার্ড বা যে কোন ব্যাংকিং পেমেন্ট মেথড ব্যবহার করে আপনি পরিশোধ করতে পারবেন।

আর দ্বিতীয়তঃ আপনি যদি নামজারি আবেদন করতে চান তাহলে আমরা উপরের সেকশনে বলেছি যে নামজারি আবেদনের জন্য আপনাকে ১১০০ টাকা প্রদান করতে হয় শুধু এই খরচটুকুই হয়ে থাকে আপনার জমির নামজারি ফি বা ই নামজারি চেক করার নিয়ম আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য বা ই নামজারি আবেদনের জন্য।

এছাড়াও যদি পরবর্তীতে কখনো এই ফি বাড়ানো হয় তাহলে আমরা সাথে সাথে আপডেট করে দিব আপনারা একদম আপডেট তথ্য পেয়ে যাবেন আমাদের এই ড্রিম আইটিসি ওয়েবসাইট থেকে।

লেখকের মন্তব্যঃ ই নামজারি চেক করার নিয়ম | আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা (২০২৩)

অবশেষে আমরা আজকের এই ই নামজারি চেক করার নিয়ম আর্টিকেলের একদম শেষ অংশে চলে এসেছি। পরিশেষে আমি আপনাদেরকে এটাই বলব আপনারা যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে ই নামজারি চেক করার নিয়ম, আপনার ই নামজারির আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা বা আপনি যদি ই নামজারি আবেদন করে না থাকেন তাহলে এই ই নামজারি আবেদন কিভাবে করতে হয় লেটেস্ট নিয়ম অনুযায়ী শেই সমস্ত বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। 

এছাড়াও আমরা ই নামজারি করতে কত টাকা খরচ লাগে বা কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন পড়বে এই বিষয়গুলো নিয়েও আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার কোন অংশে কমতি মনে হয় যে কোন কিছু এক্সট্রা বিষয় আমাদের এখানে এড করা উচিত ছিল তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে জানাবেন আমরা সেই বিষয়গুলো রিসার্চ করে আপনাদের সঠিক তথ্য গুলো এখানে এড করে দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করব। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আবারো আপনাদের সঙ্গে কথা হবে আরেকটি কোন এরকম তথ্যবহুল আর্টিকেলে। আসসালামু আলাইকুম 🥰

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url