মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত - মালয়েশিয়া ড্রাইভিং গাইড

মালয়েশিয়ায় ড্রাইভিং গাইড থাকলে আপনার জন্য রাস্তায় ড্রাইভ করার ক্ষেত্রে খুব সুবিধা হতে পারে। কারণ মালয়েশিয়ার গাড়ি চালানো একটু কঠিন হতে পারে। যদি আপনি সতর্ক না থাকেন, তাহলে রাস্তায় গাড়ি চালানোর সুযোগ পাওয়াটা কিছুটা চাপের হতে পারে।

কারণ এখানকার রাস্তাগুলো খুবই ব্যস্ত রাস্তা। তাই এর জন্য প্রয়োজন সঠিক ড্রাইভিং গাইড। মালয়েশিয়ার ভৌগোলিক অবস্থান, কথ্য ভাষা সম্পর্কে জানা থাকলে আপনার জন্য ড্রাইভিং গাইড পাওয়াটা খুবই সহজ হতে পারে। মালয়েশিয়ায় রাস্তার মধ্যে গাড়ি চালাতে হইলে একটি আইডিপি এর প্রয়োজন হয়।

সিঙ্গাপুরের লাইসেন্স যাদের রয়েছে, মালয়েশিয়াতে গাড়ি চালানোর সময় তারা সিঙ্গাপুরের লাইসেন্স ব্যবহার করতে পারেনা। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজন হয় আইডিপি। এই আইডিপি আঠার বছরের বেশি কাউকে দেওয়া হয়ে থাকে এবং এটি একটি বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স যা অন্তত এক বছরের জন্য কার্যকর হয়ে থাকে।

মালয়েশিয়ার একজন ড্রাইভার এর পারমিটের জন্য প্রয়োজন হয় একটি সম্পূর্ণ সক্ষম ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং আপনার আবেদনের সম্পূর্ণ ফরম। এখানে শুধুমাত্র যার ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে, তিনি ড্রাইভ করতে পারেন।

যারা মোটরসাইকেল চালিয়ে থাকেন, তাদের জন্য আইডিপি আবেদন করার কোন অনুমতি নেই। মালয়েশিয়া ড্রাইভিং গাইড জেনে মালয়েশিয়ায় ড্রাইভিং করার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে আইডিপি পাওয়ার মাধ্যমে আপনি মালয়েশিয়ায় গাড়ি চালাতে পারবেন।

শিল্প খাতের জন্য মালয়েশিয়া অনেক বেশি পরিমাণে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে। কারণ রপ্তানি ভিত্তিক কোম্পানি গুলোর অনেক বেশি শ্রমিকের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

যার ফলে আপনি যদি মালয়েশিয়া যেয়ে কাজ করতে চান মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে, তাহলে আপনাকে প্রথমে মালয়েশিয়ার ভিসা নিতে হবে। মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত হতে পারে চলুন সেই সম্পর্কে জেনে আসি।

১। মালয়েশিয়ায় একজন ব্যক্তি তার সর্বনিম্ন কাজের বেতন হিসেবে বারোশো রিঙ্গিত এর মত পেতে পারে। অর্থাৎ আপনি হয়তো এখানে রিঙ্গিত বলতে বুঝতে পারছেন না কি বলা হয়েছে।

২। এখানে রিঙ্গিত বলতে মালয়েশিয়ার টাকার নাম বুঝানো হয়েছে। এক রিঙ্গিত সমান বাংলাদেশী চব্বিশ টাকা বলা হয়। যদি আপনি মালয়েশিয়ার সর্বনিম্ন কোন ধরনের কাজ করে থাকেন, তাহলে বারোশো রিঙ্গিতের মতো পেতে পারেন।

৩। যা বাংলাদেশী টাকায় আটাশ হাজার ছয়শো সাতাশি টাকা পঁচানব্বই পয়সা হতে পারে। এই বারোশো রিঙ্গিত মালয়েশিয়ার সর্বনিম্ন কাজের বেতন, যা আপনি কাজ করার মাধ্যমে পাবেন।

৪। আপনি যদি খুব ভালোভাবে মালয়েশিয়া যেয়ে মালয়েশিয়া ড্রাইভিং গাইড জেনে কাজ করতে চান, তাহলে কাজ করতে পারেন। তাহলে মাসে আরো বেশি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

৫। যদি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ভালো থাকে, সেইক্ষেত্রে মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে বিভিন্ন কোম্পানির কাজ করে ভালো টাকা ইনকাম করার সুযোগ পেতে পারেন।

৬। দেশীয় অনেক নাগরিক মালয়েশিয়ায় বসবাস করছে এবং তারা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে কাজ করে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করছে।

৭। বর্তমান সময়ে মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে মালয়েশিয়া কাজের জন্য যেই সকল কাজের চাহিদা রয়েছে তার মধ্যে ড্রাইভিং, কন্সট্রাকশন এবং ক্লিনার বিদ্যমান।

৮। আরও বেশি চাহিদা সম্পন্ন কাজ যেইগুলো তা হলো গাছের বাগানের কাজ করা।

৯। এছাড়াও মোটামুটি ভাবে ভালো টাকা ইনকামের জন্য আপনি পাইপ ফিটিং এর কাজ, গার্মেন্টস এর কাজ, রেস্টুরেন্ট কর্মীর কাজ, রাস্তাঘাটের কাজ এবং কৃষিকাজ করতে পারেন।

মালয়েশিয়া ড্রাইভিং গাইড জেনে মালয়েশিয়াতে আপনি যদি ড্রাইভিং কাজ করতে চান, তাহলে মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে নিয়ে আপনার অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। মালয়েশিয়াতে কোন কাজের বেতন সবচাইতে বেশি হতে পারে সেই বিষয়ে আপনার জেনে নেওয়াটা প্রয়োজন হতে পারে।

বিশেষ করে বর্তমান সময়ে মালয়েশিয়াতে সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়া যায়, সি লেভেল নির্বাহী কর্মকর্তার চাকরি করলে। অর্থাৎ আপনি যদি এই সি লেভেল নির্বাহী কর্মকর্তার চাকরি মালয়েশিয়াতে করেন, তাহলে সব চাইতে বেশি বেতনের চাকরি করতে পারবেন।

যা বাংলাদেশী টাকায় প্রতি মাসে প্রায় বাহাত্তর লক্ষ ষাট হাজার টাকা বেতন এর সমান। তবে এই কাজগুলো ছাড়াও মালয়েশিয়াতে আরো অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। যেইগুলো এর মাধ্যমে আপনি খুব ভালো মানের বেতন পেতে পারেন।

সেই কাজগুলো হলো ড্রাইভিং, ফ্যাক্টরি, হোটেল এবং ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ। আপনি মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে যদি এই কাজগুলোর কোন একটি মালয়েশিয়াতে করতে পারেন, তাহলে খুব ভালো মানের একটি বেতন পেতে পারেন।

আপনি মালয়েশিয়া ড্রাইভিং গাইড সম্পর্কে জেনে যদি মালয়েশিয়া যেয়ে খুব ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে ড্রাইভিং এর কাজ করতে পারেন যেমন, 

বাংলাদেশ থেকে যারা ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়া কাজ করতে যেতে আগ্রহী তাদের অবশ্যই ভিসার খরচ জানা থাকতে হবে। কারণ তারা যখন ভিসার খরচ সম্পর্কে জানবে, তখন খরচের আইডিয়া নিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে। মালয়েশিয়া ড্রাইভিং গাইড জেনে মালয়েশিয়া কাজের ভিসা সম্পর্কে কত টাকা খরচ হয় সেই বিষয়ে জানতে পারেন।

মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে আপনার যদি কাজ করার মত কোন ধরনের দক্ষতা থেকে থাকে, তাহলে যদি টাকা খরচ করার সামর্থ্য থাকে ভিসা নেওয়ার জন্য কমপক্ষে আপনাকে প্রায় ছয় লক্ষ টাকা এর মত খরচ করতে হবে। যার প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে আপনি ভিসা এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে মালয়েশিয়া যেয়ে আপনি যদি ফ্যাক্টরির কাজ করতে চান, তাহলে অনেক ভালো মানের উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে অনেক বেশি কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং বিভিন্ন নিয়ম কানুন অনুসরণ করে কাজ করতে হবে।

ফ্যাক্টরিতে বিভিন্ন কাজ করার মাধ্যমে আপনি মাসে পঁচিশ শতো রিঙ্গিত থেকে তিন হাজার রিঙ্গিতও ইনকাম করতে পারেন। যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ষাট হাজার থেকে সত্তর হাজার টাকা এর মত হতে পারে। এছাড়াও যদি ফ্যাক্টরিতে ওভারটাইম হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে বেতন আশি হাজার টাকা এর মত হতে পারে।

আপনি যদি মালয়েশিয়া ড্রাইভিং গাইড সম্পর্কে জেনে মালয়েশিয়া যেয়ে ইলেকট্রিক কাজ করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে ইলেকট্রিক্যাল এর যেই কাজগুলো রয়েছে সেইগুলো সম্পর্কে আপনাকে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যদি আপনি একজন ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে খুব ভালো দক্ষ হয়ে থাকেন।

তাহলে মালয়েশিয়ায় ইলেকট্রনিক কাজের বিনিময়ে মাস শেষে খুব ভালো মানের টাকা উপার্জন করতে পারবেন। প্রায় পঁচিশ শতো রিঙ্গিত এর মত ইনকাম করতে পারবেন। অর্থাৎ বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ষাট হাজার টাকা এর মতো হতে পারে।

এছাড়াও মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে আপনি যদি ওভারটাইম কাজ করতে চান, তাহলে আরও বেশি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সেইক্ষেত্রে আপনার মাসিক ইনকাম আশি হাজার টাকা এর মতোও হতে পারে।

আমাদের দেশ যেমন একটি কৃষি প্রধান দেশ, ঠিক তেমনি মালয়েশিয়াও একটি কৃষি প্রধান দেশ হিসেবে পরিচিত। তাই মালয়েশিয়া ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত জেনে চলুন মালয়েশিয়া কৃষি কাজের বেতন সম্পর্কে জেনে নিই।