কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে - প্রসাবে ধাতু ক্ষয় সমাধান জানুন

ধাতু ক্ষয় রোগ নিয়ে অনেক পুরুষ মানুষই দুশ্চিন্তায় ভোগে। পুরুষাঙ্গ থেকে পিচ্ছিল পদার্থ বের হওয়া মানেই কিন্তু ধাতু ক্ষয় রোগ নয়। তাহলে প্রশ্ন হল কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে?

কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে

বিশেষ কিছু লক্ষণের মাধ্যমে বোঝা যায় যে ধাতু ক্ষয় হচ্ছে। আজ আপনাদের সে লক্ষণ গুলোই জানাবো। এবং বর্তমানে যৌন রোগ গুলো নিয়ে সব ধরনের চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। 

সূচিপত্রঃ কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে - প্রসাবে ধাতু ক্ষয় সমাধান জানুন

  • ভূমিকা।
  • কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে।
  • ধাতু ক্ষয় রোগ কেনো হয়।
  • ধাতু ক্ষয় রোগের লক্ষণ।
  • ধাতু ক্ষয়ের কারণে কি কি ক্ষতি হয়।
  • ধাতু ক্ষয়ের কারণে প্রস্রাবের সাথে কি বীর্য বের হওয়া।
  • ধাতু ক্ষয় রোগের জন্য সচেতনতা।
  • ধাতু দুর্বলতার সমাধান।
  • কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর।
  • শেষ কথা।

ভূমিকা।

আর যৌন কোন লজ্জার বিষয় নয়। বাঁচতে হলে জানতে হবে। তাই যখন বুঝতে পারবেন আপনার ধাতু ক্ষয় হচ্ছে তখন অবশ্যই একজন ভালো ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। 

আরো পড়ুনঃ mm kit - এমএম কিট খাওয়ার পর সাধারণত কতদিন রক্তপাত হয় বিস্তারিত জানুন 

তবে তার আগে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে আপনার ধাতু ক্ষয় হচ্ছে কিনা। আজ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে, এবং এর প্রতিকার সম্পর্কে। তাই আর দেরি না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেল পড়া শুরু করুন-

কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে

যৌন আকাঙ্খার কারণে পুরুষাঙ্গ উত্থিত হলেই লিঙ্গের সম্মুখ ভাগ দিয়ে এক ধরনের পিচ্ছিল পদার্থ বের হয়ে থাকে। স্বাভাবিকভাবে ছেলেদের যৌন উত্তেজনায় কাম রস বের হয়। কিন্তু সময়ে অসময়ে অতিরিক্ত কাম রস অথবা সাদা পিচ্ছিল পদার্থ বের হাওয়া অস্বাভাবিক। মূলত যৌন কার্যে সাহায্য করার জন্য এই সাদা পিচ্ছিল পদার্থটি বের হয়ে থাকে।

তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বের হওয়া অস্বাভাবিক। একেই ধাতু ক্ষয় রোগ বলে। কোন পুরুষের মনে যখনই সেক্সের চিন্তা বা কামের ভাবনা আসে তখনই পুরুষাঙ্গ উত্থিত হয়ে শক্ত হয়ে যায়। স্বচ্ছ জলের মত পাতলা তরল পদার্থ এই সময়ে লিঙ্গ থেকে বের হয়।

এটি পুরুষের "জি - স্পট" থেকে অল্প পরিমাণে বেরিয়ে আসতে থাকে। এটি মূলত ধাতু ক্ষয় হিসেবে পরিচিত। একজন রোগীর বৈবাহিক মিলনের বাইরে যদি বীর্যপাত হয় কিংবা স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত বীর্য মিশ্রিত হয় তাহলে তাকে ধাতু ক্ষয় বা ধাতুর দুর্বলতা বলে।

ধাতু ক্ষয় রোগ কেনো হয়

বিভিন্ন কারণে ধাতু ক্ষয় রোগ হতে পারে। অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। এছাড়া রয়েছে স্বপ্নদোষ , নারীদের বিষয়ে বেশি চিন্তা করা ,বীর্য পাতলা হয়ে গেলে , পুরুষের যৌনাঙ্গের স্নায়ু জটিলতার কারনে হতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের রোগ শরীরে থাকলে এই রোগ হতে পারে যেমন: কোষ্ঠকাঠিন্য ,সিফিলিস , অর্শ রোগ ,গনোরিয়া  ইত্যাদি ।

আরো পড়ুনঃ সেক্সে রসুনের উপকারিতা কি। আপনার পুরুষত্বকে  বাড়ান এই ১১ উপায়ে

ধাতু দুর্বলতার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তার মধ্য থেকে নিম্নের কারণগুলো অধিকাংশ লোকদের মাঝে দেখা যায়।

১.অতিরিক্ত উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে হস্তমৈথুন করে বীর্যপাত ঘটানো।

২. পেটের অসুখ সব সময় লেগে থাকার কারণে ধাতু দুর্বলতা হয়ে থাকে।

৩. সহজে হজম হয় না এমন খাদ্য খাওয়ার কারণে।

৪. সম লিঙ্গের মানুষের সাথে শারীরিক সম্পর্ক প্রতিস্থাপনে ধাতু ক্ষয় রোগ হয়ে থাকে।

৫. যৌন উত্তেজনা কর ও অশ্লীল ছবি দেখার কারণে বীর্যপাত হয়ে থাকে।

ধাতু ক্ষয় রোগের লক্ষণ

ধাতু ক্ষয় রোগ হলে মূলত শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়া শরীর ম্যাজ ম্যাজ করা এবং খাবারে অরুচি হয়ে থাকে। যৌন মিলনের প্রতি আকাঙ্ক্ষা কমে যেতে থাকে। মানুষের সাথে কথা বলার আগ্রহ কমে যায় এবং একাকীত্ব ভালো লাগে। শরীরের ওজন কমে যায় এবং শরীর শুকিয়ে যেতে পারে। 

মল মূত্রত্যাগের সময় বীর্য বের হওয়ার জন্য যদি চাপ হয় তাহলে এটি অন্যতম বড় লক্ষণ ধাতু ক্ষয়ের। শরীরের কোথাও কিংবা হাতে কম্পন অনুভূত হলে ধাতু ক্ষয়ের লক্ষণ। অনেক সময় ধরে পেটের সমস্যা থাকলে অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে ধাতু ক্ষয়ের রোগের লক্ষণ হিসেবে ধরা যেতে পারে। 

আরো পড়ুনঃ ঘন ঘন মাসিক হলে কি করনীয় - ঘন ঘন মাসিকের চিকিৎসা

ইচ্ছার বিরুদ্ধে বীর্যপাতের নিদর্শনগুলো কিডনির সমস্যা জনিত কারণে ও দেখা যেতে পারে। এছাড়া আরো কিছু লক্ষণ রয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক:

  • ‌বীর্য অধিক পরিমাণে তরল হয়ে যায়।
  • চেহারার লাবণ্যতা নষ্ট হয়ে যায় চক্ষু কঠোরতা হয় এবং মুখ মলিন হয়ে যায়।
  • ‌দেহের প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং প্রোটিনের অভাব প্রবলভাবে পরিলক্ষিত হয়।
  • ‌রোগীর জীবনী শক্তি নিস্তেজ হয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
  • ‌দেহে পিটুইটারি অ্যাড্রিনাল বা যৌন হরমোন কম নিষিদ্ধ হয় যার কারণে যৌন ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং ধীরে ধীরে বীর্য পাতলা হতে থাকে।
  • ‌সব সময় অস্থিরতা অনুভব করে, কিছুক্ষণ বসে থেকে দাঁড়ালে মাথা ঘুরে এবং চোখে ঝাপসা দেখে।

ধাতু ক্ষয়ের কারণে কি কি ক্ষতি হয়

ধাতু ক্ষয়ের কারণে শরীরের দুর্বলতা ব্যাপকভাবে লক্ষ্য করা যায়। যেকোনো কাজেই বিরক্তির ভাব প্রকাশ পায়। এই রোগের অন্যতম ক্ষতিকর দিকটি হল মস্তিষ্কে দুর্বলতা প্রকাশ পায়। মহিলাদের প্রতি যৌনাকাঙ্ক্ষা  হ্রাস পেতে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ যোনি চুলকানি দূর করার ক্রিম ১০০% কার্যকারী মাধ্যম ২০২৩ 

এমনকি মহিলাদের সাথে শারীরিক মেলামেশা করার মত চাহিদাও না থাকার মত অবস্থা হয়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। মাথা ঘোরা সেই সাথে মাঝে মাঝে চোখে ঝাপসা দেখা।কারো কারো ক্ষেত্রে আত্মহত্যার প্রবণতাও দেখা দেয়। এ সকল সমস্যা শুধুমাত্র ধাতু ক্ষয় রোগের কারণ হিসেবে লক্ষণীয়।  

ধাতু ক্ষয়ের কারণে প্রস্রাবের সাথে কি বীর্য বের হওয়া।

নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বীর্যপাতের নামই হলো মূলত ধাতু দুর্বলতা। অনেক সময় অত্যধিক উত্তেজনা কিংবা নাড়াচাড়া ছাড়াই প্রস্রাব করার পরে অথবা আগে পুরুষাঙ্গ হতে বীর্য বের হয়ে আসে। আবার অনেক সময় কঠোর পরিশ্রম বোঝা উত্তোলন কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করলে বীর্যপাত হয়।

আবার কিছু কিছু সময় শারীরিক শক্তি খাটানোর জন্য বীর্যপাত হয়ে যায়। একইভাবে ঘুমানোর সময় বীর্যপাত হয়ে যায় যেটাকে আমরা স্বপ্নদোষ বলে থাকি। এই ধাতু ক্ষয়ের কারণে শরীরে অলসতা ও ধাতু দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। এমনকি শরীরে ব্যথাও অনুভব হয়ে থাকে। 

অনেক সময় মল-মূত্রত্যাগের মুহূর্তে হালকা প্রেসার দেওয়ার কারণে বীর্য বেরিয়ে আসে। এসব মূলত ধাতু ক্ষয় রোগের কারণেই হয়ে থাকে।

ধাতু ক্ষয় রোগের জন্য সচেতনতা

১:-পর্নোগ্রাফি দেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।

২:-হস্তমৈথুন করা যাবে না।

আরো পড়ুনঃ মাসিকের রক্ত কালো হলে করণীয় এবং ঘরোয়া সমাধান ২০২৩ 

৩:-শোয়ার আগে অথবা পরে অশ্লীল চিন্তাভাবনা করা যাবে  না।

৪:-অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা যাবে না।

৫:-পর্যাপ্ত পরিমাণে নিয়মিত পানি পান করতে হবে।

৬:-নিয়মিত শরীর চর্চার অভ্যাস করতে হবে।

৭:-বাইরের খাবার বেশি খাওয়া যাবে না,অতিরিক্ত ভাজা    পোড়া খাবার এড়িয়ে চলতে হবে ।

৮:-বেশি টাইট ফিটিং আন্ডারওয়ার পড়া যাবেনা।

৯:- নিয়মিত কেগেল ব্যায়াম করতে হবে।

১০:- পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে ।

ধাতু দুর্বলতার সমাধান

২০ বছর বয়সের পর থেকে ধাতু ক্ষয় রোগ নিজে থেকেই সেরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে কিছু ভেষজ ঔষধ সেবন করলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। পেয়াজ, আদা ,রসুন এ রোগ নিরাময়ে কাজ করে। আমলকী,হরিতকি, অশ্বগন্ধা, লাজবন্টি গুঁড়ো, এস্পরাগাস,তুলসী, শতমূলী, নিয়মিত সেবনে ধাতু ক্ষয় রোগের নিরাময় সম্ভব।

আরো পড়ুনঃ দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা ওষুধ এর নাম কারন ও প্রতিকার 

  • দুধের সাথে কাঠবাদাম মিশিয়ে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে সেবন করলে এই রোগের ভালো ফল পাওয়া যায়।
  • রাতের বেলা ২/৩ কোয়া রসুন খেলে বীর্য ঘন হয় এবং ধাতু ক্ষয় রোগ কমে যায়।
  • মিশ্রির দানার সাথে তিন থেকে চার গ্রাম তুলসীর বীজ দুপুরে খাবার পর খেলে এ রোগ ভালো হয়।
  • রোদে শুকিয়ে কালো জামের বীজ দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে এ রোগের জন্য উপকার হয়।
  • প্রতিদিন সকালে আধা পোয়া পরিমাণ ছোট পেঁয়াজের কুচি লবণ দিয়ে মিশিয়ে সাথে আধা লিটার পরিমাণ কাঁচা দুধ খেতে হবে। দুই থেকে তিন সপ্তাহ এভাবে কাঁচা দুধ এবং পেঁয়াজ কুচি খেলে বীর্য ঘন হয় এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায় সে সাথে ধাতুর দুর্বলতা কমে যায়।
  • বাজারে কিনতে পাওয়া যায় শুকনো আমলকি গুড়ো পঞ্চায়েত গ্রাম পরিমাণ ভালো করে ছেকে নিতে হবে। তার সাথে কিছু কাঁচা আমলকির রস মিশিয়ে মধুর সাথে প্রতিদিন সকালে সেবন করলে ধাতু দুর্বলতা দূর হয়ে যায়।
  • ঘুমানোর আগে প্রতিরাতে পেঁয়াজের এক কোয়া এবং কালোজিরার সাথে মধু মিশিয়ে খেলে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং ধাতু দুর্বলতা হ্রাস পায়।

কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্নঃ ধাতু ক্ষয় হলে কি ভয়ের কোন কারণ আছে?

উত্তরঃ না, ধাতু ক্ষয় রোগ হলে ভয়ের কোন কারণ নেই। তবে অবশ্যই সঠিক চিকিৎসা করতে হবে। সচেতনতামূলক নির্দেশনাগুলো মেনে চললে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ গুলো জেনে নিন

প্রশ্নঃ ধাতু ক্ষয় রোগ কি ঘরোয়া চিকিৎসায় সেরে যায়?

উত্তরঃ সাধারণত এই রোগের চিকিৎসা ঘরোয়া ভাবে করাই ভালো। এটি কোন জটিল বা কঠিন রোগ নয়। আপনি ঠিকমতো আপনার জীবন যাত্রার মান পরিচালনা করলে সহজেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। তবুও গুরুতর কোন আকার ধারণ করলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।

প্রশ্নঃ ধাতু ক্ষয় রোগের কারণে কি পুরুষত্ব নষ্ট হতে পারে?

উত্তরঃ না কখনোই নয়। ধাতু ক্ষয় রোগের সাথে পুরুষত্ব নষ্ট হওয়ার কোন সংযোগ নেই। তবে যে কোন রোগ প্রাথমিক অবস্থায় সারানো উচিত না হলে বড় কোন আকার ধারণ করতে পারে। তাই রোগটির লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথেই চিকিৎসা শুরু করুন।

শেষ কথাঃ কিভাবে বুঝব ধাতু ক্ষয় হচ্ছে - প্রসাবে ধাতু ক্ষয় সমাধান জানুন

সর্বোপরি ধাতু ক্ষয় রোগ মূলত আমাদের অনিয়মিত জীবন যাপনের ফলশ্রুতিতে হয়ে থাকে। যেসব কারণে ধাতু ক্ষয় রোগ হয়ে থাকে আমাদের উচিত সে সকল কাজ কিংবা বদ অভ্যাস থেকে নিজেদের বিরত রাখা। তাই অযথা দুশ্চিন্তা না করে এ রোগ দেখা দিলে চিকিৎসা গ্রহণ করুন। 

আরো পড়ুনঃ ঘন ঘন স্বপ্নদোষ কেন হয় - স্বপ্নদোষ কেন হয়

যেকোনো রোগের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা সর্বোত্তম। আমরা এদিকে সেদিকে অনেক হাতুড়ে ডাক্তার দেখতে পাই ।যাদের কাছ থেকে চিকিৎসা নিলে ফল পাওয়া তো দূরে থাক হিতে বিপরীত হয়ে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সবচাইতে উত্তম পরামর্শ হবে একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url