আজীবন মুনাফার ১২ টি টপ ট্রেন্ডিং ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া

আপনি কি নতুন ব্যবসার আইডিয়া খুঁজছেন? তাহলে আপনি সঠিক স্থানে এসেছেন। আজ আপনাদের কি এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে লাভজনক নতুন ব্যবসার আইডিয়া জানাবো। ওয়ার্ড ইকোনমিক ফোরামের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে করে বোঝাই যায় আমাদের দেশে এখন নতুন নতুন ব্যবসার সুযোগ বাড়ছে এবং তাতে লাভের পরিমাণও আগের তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে।

নতুন ব্যবসার আইডিয়া

ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই ভালো করে রিসার্চ করে নেওয়া প্রয়োজন। কারণ ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে অবশ্যই আমরা একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা পুজি হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। যদি ব্যবসায় লস হয় সেক্ষেত্রে আমাদের বড় একটি অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। তাই ব্যবসা শুরুর আগে অনেক ভেবেচিন্তে শুরু করা উচিত। এবার চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক নতুন ব্যবসার আইডিয়া

পেজ সূচীপত্রঃ আজীবন মুনাফার ৩ টি টপ ট্রেন্ডিং ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া 

যেকোনো ব্যবসা শুরুর আগে কি করা উচিত

যেকোনো ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে ওই বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে নিতে হবে। দক্ষতা ছাড়া আপনি কোন সেক্টরেই উন্নতি ঘটাতে পারবেন না। ব্যবসা হোক কিংবা চাকরি সকল ক্ষেত্রেই আমাদের বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন। যদি আপনার প্রয়োজনীয় দক্ষতা থেকে থাকে তবে এবার ভাবুন ব্যবসা কি কিভাবে প্রসারিত করা যাবে। একটি পূর্ব পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলুন।

ব্যবসা শুরুর আগে পূর্ব পরিকল্পনা থাকা একান্ত প্রয়োজন। তাহলে আপনাকে খুব একটা দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়তে হবে না। আপনি পরিকল্পনা অনুযায়ী ধাপে ধাপে এগোতে পারবেন। এবার একটি সময় নির্ধারণ করুন ঠিক কতদিনের মধ্যে আপনার ব্যবসাটি একটি শক্তিশালী পর্যায়ে দাঁড়াতে পারে। এবং এই সময়টির মধ্যে কাজটি সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন। পরিশ্রম ছাড়া কোন ক্ষেত্রেই সাফল্য অর্জন করা সম্ভব না।

নিজেকে সাফল্যের চূড়ায় অবস্থান করাতে হলে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসা হলো একটি স্বাধীন কর্মসংস্থান। যেখানে আপনি নিজের মতো করে সকল কাজ সামলাতে পারবেন। তাই আপনার নিজেকেই পরিশ্রমী হতে হবে এবং একটি সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোতে হবে।

নতুন ব্যবসার আইডিয়া ২০২৩

বর্তমানে আমাদের দেশে অনলাইন ব্যবসা খুব জনপ্রিয়। বিশেষ করে পোশাক শিল্প, চাষ শিল্প, চামড়া শিল্প, সামুদ্রিক মাছ শিল্প ইত্যাদি ক্ষেত্রের সাহায্যে নতুন নতুন অনলাইন ব্যবসা শুরু করছে অধিকাংশ উদ্যোক্তারা। এবার আপনাদেরকে জানাবো নতুন ব্যবসার আইডিয়া। আশা করি এই আইডিয়াগুলো আপনাকে সফলভাবে একটি ব্যবসার সূচনা ঘটাতে সাহায্য করবে-

ফ্যাশন হাউজ:

বর্তমান সময়ে অনেকেই নিজের ফ্যাশন হাউস তৈরি করছে। এবং এ ব্যবসাটি খুব জনপ্রিয়। বাংলাদেশ একটি রপ্তানিকারক দেশ। এই দেশ থেকে অধিকাংশ পোশাক বিদেশে পাঠানো হয়। আপনার যদি ফ্যাশন শিল্প সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা থেকে থাকে তবে আপনি নির্দ্বিধায় এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। আপনি নিজের একটি ফ্যাশন হাউজ খুলে সেখানে নিজের তৈরি ডিজাইনের সালোয়ার কামিজ, পাঞ্জাবি, শার্ট, থ্রি পিস ইত্যাদি পোশাক তৈরি করতে পারেন। 

একবার জনপ্রিয়তা পেয়ে গেলে আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। পাশাপাশি আপনি একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারেন। যেখানে আপনার তৈরি ডিজাইনের পোশাক গুলো আপনি বিক্রি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে খুব একটা বেশি টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। প্রায় ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করলেই যথেষ্ট। এবং এই ইনভেস্টমেন্ট থেকেই প্রতি মাসে আপনার ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব। যদি আপনি দক্ষতার সাথে ব্যবসাটি চালিয়ে যেতে পারেন।

কফি শপ:

এমন স্কুল-কলেজ পাওয়া যাবে না যার সামনে কে কফি শপ নেই। অধিকাংশ মানুষেরাই সকালে উঠে এক কাপ কফি খেতে পছন্দ করে। আর আমরা কফি খাওয়ার ক্ষেত্রে এমন জায়গায় কি বেছে নেই যেখানকার কফিটি আমাদের খুব পছন্দের। আড্ডা থেকে শুরু করে কাপলদের বর্তমান পছন্দের জায়গাগুলো কফি শপ। তাই ভালো একটি জায়গা বেছে নিয়ে আপনি একটি কফি শপ খুলতে পারেন।

প্রথমেই খুব বড় পরিসরে খোলার প্রয়োজন নেই। একটি ছোট ভালো জায়গা বেছে নিয়ে সুন্দর ডেকোরেশনের মাধ্যমে কফি সব খুলে নিতে পারেন। ব্যবসা বৃদ্ধি পেলে জায়গাও প্রসারিত করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে খুব একটা ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে না। ২৫ হাজার থেকে ৩০০০০ টাকা ইনভেস্ট করলেই যথেষ্ট। এ থেকে মাসে ৪০০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব। আসলে কফি শপের ব্যবসার লাভটা নির্ভর করে আপনার প্রতিদিনের সেলের উপর।

কসমেটিক্স শপ:

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে প্রত্যেকটি নারীরাই বেশ ত্বক সচেতন। শুধু নারী না পুরুষরাও সৌন্দর্য সচেতন হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করে স্কিন কেয়ার করা এখন অধিকাংশ মানুষের অভ্যাস। সেক্ষেত্রে কসমেটিক্স এর ব্যবসা তরতর করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই কসমেটিকস শপ খুলে আপনিও একটি লাভজনক ব্যবসার সূচনা ঘটাতে পারেন। 

এছাড়াও facebook পেজের মাধ্যমে আপনি পণ্য বিক্রি করতে পারেন। বর্তমানে আমরা সকলেই অনলাইন নির্ভর। বাইরে গিয়ে কেনাকাটার চাইতে ঘরে বসেই অনলাইনে কেনাকাটা করাটাকে পছন্দ করে থাকি। ভালো মানে কিছু কসমেটিকস কিনে ছোট পরিসরেই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। আস্তে আস্তে ব্যবসা বৃদ্ধি পেয়ে গেলে মাসে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।

ট্যুরিজম ব্যবসা:

আমাদের দেশে দিনে দিনে পর্যটন এলাকা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষজন ছুটি পেলেই ঘুরতে যেতে পছন্দ করে। তবে অনেকেরই ভ্রমণের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে না। এক্ষেত্রে তারা ট্রাভেল এজেন্সির সাহায্য নিয়ে থাকে। ট্রাভেল এজেন্সি গুলো নানা ধরনের কাস্টমাইজ ট্যুর প্যাকেজ অফার করে। যাতায়াত সহ হোটেল বুকিং এমনকি খাওয়ার জায়গা সবকিছুই একটি প্যাকেজে নির্ধারণ করা থাকে। 

আপনিও চাইলে একটি ট্রাভেল এজেন্সি খুলতে পারেন। প্রাথমিক অবস্থায় ৩৫ হাজার টাকা ইনভেস্ট করলেই আপনি ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। এই ব্যবসা থেকে মাসে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।

আজীবন মুনাফার ৩ টি টপ ট্রেন্ডিং ও ব্যবসার আইডিয়া 

হোমমেড ফুড ব্যবসা:

আমরা প্রায় মানুষই এখন স্বাস্থ্য সচেতন। বাইরের খাবারটাকে খুব একটা পছন্দ করি না। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের মতে বাইরের খাবারের চেয়ে ঘরে রান্না খাবার খাওয়া শত গুনে ভালো। বর্তমানে অনেক নারীরাই ঘরে বসে হোম মেড ফুডের ব্যবসা করছে। একটি ফেসবুক পেজ খুলে নিলেই যথেষ্ট। আপনার রান্না করার সুস্বাদু খাবারের ছবিগুলো পেজে আপলোড করুন। পেজ বুস্টা করার পর দেখবেন একে একে অর্ডার আসা শুরু করেছে। এটি হতে পারে একটি স্মার্ট ব্যবসা এবং লাভজনক ব্যবসা।

ডেলিভারি কোম্পানি:

অনলাইন ব্যবসার যেমন দ্রুতপ্রসার বাড়ছে তেমনি ডেলিভারি ব্যবসার ও প্রসার বাড়ছে। এখন অনেকেই ডেলিভারি কোম্পানি খুলছে। এবং এই কোম্পানিগুলো পুরোদমে কাজ করে যাচ্ছে। তাই ডেলিভারি কোম্পানি হতে পারে একটি চমৎকার ব্যবসার সুযোগ। কিছু দক্ষ জনবল নিয়ে আপনিও খুলতে পারেন একটি ডেলিভারি কোম্পানি।

টিউশন মিডিয়া এজেন্সি:

আমরা অনেকেই আমাদের সন্তানের জন্য গৃহ শিক্ষক খুজে থাকি। আশেপাশে পরিচিতি কম থাকার কারণে সহজে আমরা গৃহ শিক্ষক খুঁজে পাই না। তেমনি আবার অনেকেই আছে গৃহ শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থী পড়াতে চাই। কিন্তু সঠিকভাবে খোঁজ না পাওয়ার কারণে পড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। তাই আপনি একটি টিউশন মিডিয়া এজেন্সি হতে পারেন। 

যা শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকের মধ্যে একটি ব্রিজ হিসেবে কাজ করবে। আপনার এই এজেন্সির মাধ্যমে আপনি যারা গৃহ শিক্ষক চাইছে তাদেরকে গৃহ শিক্ষকের সন্ধান দিতে পারবেন। এবং যাকে আপনি চাকরিটি দিচ্ছেন তার কাছ থেকে প্রথম মাসের বেতনের থেকে একটি নির্দিষ্ট কমিশন গ্রহণ করতে পারবেন।

ফটোগ্রাফি:

বর্তমান সময়ে বিয়ে থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফার ভাড়া করাটা একেবারে আবশ্যক হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট গুলো ভালো একজন ফটোগ্রাফার সন্ধান করে থাকে। তাই আপনি যদি ফটোগ্রাফি ভালো করে থাকেন তবে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। একটি ক্যামেরা কিনতে আপনার ৫০০০০ টাকার মতো খরচ হতে পারে। এবং এই ব্যবসা থেকে মাসে ৭৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব।

ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট:

বর্তমান সময়ে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর চাহিদা অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফটোগ্রাফার থেকে শুরু করে একটি ইভেন্টে ডেকোরেশনের সমস্ত ব্যবস্থাই করে থাকে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট। বাংলাদেশে এখন ছোট থেকে বড় অনেক ধরনের ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট রয়েছে। 

আরো পড়ুনঃ সেরা ১৫টি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ যা আপনার শেখা উচিৎ

যারা জন্মদিন পার্টি, রাজনৈতিক অনুষ্ঠান, বিবাহের অনুষ্ঠান, বার্ষিক অনুষ্ঠান, সরকারি অনুষ্ঠানে সাজসজ্জা কাজ করে থাকে। এটি বর্তমান সময়ের একটি লাভজনক ব্যবসা। প্রাথমিক অবস্থায় ৫০ হাজার টাকার মতো ইনভেস্ট করলেই যথেষ্ট। এবং এই ব্যবসা থেকে মাসে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ করা সম্ভব।

মৎস্য চাষ:

আপনার কাছে যদি মৎস্য চাষ করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা থেকে থাকে তবে আপনি বাণিজ্যিকভাবে এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। প্রথমেই আপনাকে মাছ চাষের জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা বের করতে হবে। এরপর ওই স্থানের জল এবং পরিবেশ পরীক্ষা করতে হবে। 

যদি জায়গাটি মাছ চাষের জন্য উপযুক্ত হয় তবে আপনি বেশ কিছু প্রজাতির মাছ চাষের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। মাছের জন্য উপযুক্ত খাদ্যের ব্যবহার করুন। আপনি প্রাথমিক অবস্থায় কত ধরনের মাছ চাষ শুরু করবেন তার ওপরে আপনার ইনভেস্টমেন্ট নির্ভর করবে।

ই-কমার্স ব্যবসা:

বর্তমান সময়ের একটি লাভজনক ব্যবসা হল ই-কমার্স ব্যবসা। এখন ই-কমার্স সাইট তৈরি করা খুব একটা কঠিন ব্যাপার নয়। আপনি নিজেই ঘরে বসে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে একটি ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে পারেন। তৈরি করার পর একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার দিয়ে পছন্দসই ডিজাইন করিয়ে নিতে পারেন। 

সাইটে আপনি কি বিক্রি করতে চান তা এবার নির্ধারণ করুন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করুন। সঠিকভাবে এসিও করলে আপনি গুগলে খুব তাড়াতাড়ি রেঙ্ক পেয়ে যাবেন এবং আপনার গ্রাহকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। এটি বর্তমান সময়ের দারুন একটি ব্যবসার সুযোগ।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বেশ মোটা অংকের টাকা আয় করা সম্ভব। এমনও অ্যাফিলিয়েড মার্কেট রয়েছে যারা প্রতি মাসে ১০০০০ ডলারেরও বেশি আয় করে থাকে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল পণ্যের প্রচার করে কমিশন পাওয়া। বেশিরভাগ মার্কেটাররা অ্যামাজনের পণ্যের প্রচার করে থাকে। অর্থাৎ আপনার নিজস্ব তৈরি অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকে যদি কেউ amazon এর পণ্য কিনে তবে আপনি একটি কমিশন পাবেন।

নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর

নতুন ব্যবসার আইডিয়া পাওয়ার পর কি করা উচিত?

নতুন ব্যবসার আইডিয়া পাওয়ার পর ব্যবসা চালানোর একটি পুরো পরিকল্পনা করে নেওয়া উচিত। এবং সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ধাপে ধাপে আগানো উচিত।

লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়ার মূলমন্ত্র কি?

লাভজনক ব্যবসায়ী হতে হলে আপনাকে কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে। পরিশ্রম উন্নতির চাবিকাঠি। তাই ব্যবসা শুরু করে একাধারে পরিশ্রম করে যান।

অনলাইন ব্যবসা কতটা লাভজনক?

বর্তমান সময়ে অনলাইন ব্যবসা ব্যবসার বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে খুব একটা ইনভেস্ট করতে হয় না। এবং মানুষ এখন অনলাইনে কেনাকাটা করা পছন্দ করে। তাই অনলাইন ব্যবসা বেশ লাভজনক হতে পারে।

উপসংহারঃ আজীবন মুনাফার ৩ টি টপ ট্রেন্ডিং ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া 

আশা করি এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদেরকে নতুন ব্যবসার আইডিয়া দিতে পেরেছি। এবার আপনার পছন্দের ব্যবসাটি নির্বাচন করে একটি পূর্ণ পরিকল্পনার মাধ্যমে আগানো শুরু করুন। যদি আপনি দক্ষতার সাথে কঠোর পরিশ্রম করে থাকেন তবে অবশ্যই আপনি সফল হবেন। আশা করি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে আপনি উপকৃত হয়েছেন। সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url