বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি - বুয়েট সাবজেক্ট লিস্ট গুলো দেখুন

হ্যালো সবাইকে! কেমন আছেন? আমি আজকে বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা এবং স্বনামধন্য ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানের ভর্তি সংক্রান্ত "বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি - বুয়েট সাবজেক্ট লিস্ট গুলো দেখুন" এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। "বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট" গুলো নিয়ে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন হচ্ছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ যেটি সংক্ষেপে বুয়েট নামে পরিচিত এই ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করা। 

বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট

কিন্তু আমরা কি জানি যে, এই "বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট গুলো কি কি" অথবা আপনার জন্য "বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি" হতে পারে। আপনি যদি মনোযোগ সহকারে আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে এই সকল প্রশ্নের উত্তর খুব সহজেই জানতে পারবেন। চলুন আর অপেক্ষা না করে দেখে নেয়া যাক, সেই কাঙ্ক্ষিত "বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট গুলো কি কি"?

পেজ সূচিপত্রঃ বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি - বুয়েট সাবজেক্ট লিস্ট গুলো দেখুন

বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট। 

একজন শিক্ষার্থী হিসেবে কে না চায় একটি "ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেকে গ্রাজুয়েট" করতে। কিন্তু একটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে, এটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই মেধাবী হতে হবে আর সেটি যদি হয় বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান বুয়েট তাহলে তো প্রশ্নই আসে না। 

আরো পড়ুনঃ বুয়েটে ভর্তির যোগ্যতা - বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার সিলেকশন পদ্ধতি ২০২৩

আসুন জেনে নিই বর্তমানে বাংলাদেশের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান, বুয়েটে যেসব সাবজেক্ট রয়েছে, অর্থাৎ বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট গুলো কি কি। শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী বুয়েটে বর্তমান সময়ে ৫টি অনুষদের আন্ডারে মোট ১৮টি বিভাগ রয়েছে। যে গুলো লিস্ট আকারে আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলোঃ

প্রকৌশল অনুষদ স্থাপত্য         এবং পরিকল্পনা অনুষদ তড়িৎ        এবং ইলেকট্রনিক কৌশল অনুষদ যন্ত্র কৌশল অনুষদ পুরকৌশল অনুষদ
কেমিকৌশল বিভাগ স্থাপত্য বিভাগ তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ যন্ত্রকৌশল বিভাগ পুরকৌশল বিভাগ
বস্তু ও ধাতব কৌশল বিভাগ নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ নৌযান ও নৌযন্ত্র কৌশল বিভাগ পানি সম্পদ কৌশল বিভাগ
রসায়ন বিভাগ মানবিক বিভাগ জৈব   চিকিৎসা কৌশল বিভাগ শিল্প ও উৎপাদন কৌশল বিভাগ
এছাড়াও রয়েছেঃ
 
গণিত বিভাগ

পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ

পেট্রোলিয়াম ও খনিজ সম্পদ কৌশল বিভাগ

ন্যানোম্যাটেরিয়ালস এন্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ




বুয়েটের পাশাপাশি রয়েছে বিজ্ঞানকে আরো প্রসারণ করার লক্ষ্যে বুয়েটে প্রকৌশল ও প্রযুক্তিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করার জন্য মোট চারটি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যেগুলো হচ্ছেঃ

💢 Institute of Information and Communication Technology (IICT)
💢 Institute of Water and Flood Management (IWFM)
💢 Institute of Appropriate Technology (IAT)
💢 Indian Research Institute (ARI)

বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট। Best subject of Buet, বুয়েটের সাবজেক্ট কি কি? 

নিজের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিন, আর এজন্য দরকার একটি সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে জীবনের লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। আর প্রত্যেকটি বিজ্ঞান বিভাগের পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের স্বপ্ন যে তারা বুয়েটে পড়বে এবং বুয়েটের সেরা সাবজেক্টে ভর্তি হবে। কিন্তু বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি, শুধু কি লোক-মুখে শুনলেই হবে যে এটি বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট না আপনাকেও পারতে হবে। 


আমার মতামত যদি জানতে চান, তাহলে আমি বলব আপনার কাছে যেই সাবজেক্টি পরতে  সহজ মনে হবে এবং আপনার যেটি ভাল বলে মনে করছেন সেই সাবজেক্টই আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা সাবজেক্ট হবে বলে আমি মনে করি। তবে সচারচর রিসার্চ থেকে যেই তথ্যগুলো পাওয়া যায় তার ভিত্তিতে বুয়েটের সেরা সাবজেক্টগুলোর তালিকা নিন্মে বর্ণিত ভাবে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছিঃ 

💚 Department of Computer Science and Engineering (কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ)। 
💚 Department of Electrical and Electronic Techniques (তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ)।
💚 Department of Civil Engineering (পুরকৌশল বিভাগ)।
💚 Mechanical Department (যন্ত্রকৌশল বিভাগ)।
💚 Department of Industrial and Production Techniques (শিল্প ও উৎপাদন কৌশল বিভাগ)।
💚 Department of Architecture (স্থাপত্য বিভাগ)। 

বর্তমান সময়ের রূপরেখা বিবেচনা করলে উপরের এই সাবজেক্টগুলো বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট এর তালিকার মধ্যে পড়ে। আর সচরাচর সব স্টুডেন্টদেরই এই সাবজেক্টগুলোর মধ্যে যে কোন একটিতে চান্সের জন্য মরিয়া হয়ে থাকে। আশা করি এই তথ্য থেকে জানতে পেরেছেন যে বুয়েটে সেরা সাবজেক্ট কোনটি? 

বুয়েটের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু আলোচনা

আচ্ছা, এতক্ষণ যে আমরা আলোচনা করছি বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি কিন্তু আমরা কি আসলেই জানি যে বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা কেমন হয়ে থাকে। হয়তোবা অনেকেই জানি আবার অনেকেই জানিনা। সমস্যা নেই ড্রিম আইটিসি থেকে আপনি সকল কিছুরই তথ্য পেয়ে যাবেন। বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা সাধারণত কয়েকটি ধাপে হয়ে থাকে সে ধাপগুলো বুলেট আকারে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম।
  • প্রথম ধাপে বাছাই পর্ব বা প্রাক নির্বাচনী পরীক্ষা বা পর্ব শুরু হয়। এই পর্বে মূলত আপনার এইচএসসি এবং এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে একটি রেজাল্ট পাবলিশ করা হয় যাতে করে আপনি এটা বুঝতে পারেন যে আপনি বুয়েটে লিখিত পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত কি না।
আরো পড়ুনঃ সরকারি ল কলেজে ভর্তির যোগ্যতা ২০২৩ | খরচ ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
  • এরপরই শুরু হয় লিখিত পরীক্ষা যেটি একটি নির্দিষ্ট দিনে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
  • লিখিত পরীক্ষায় যারা টিকে যাবে তাদের জন্য পরবর্তী হচ্ছে মৌখিক পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থীরা তাদের সাবজেক্ট চয়েজ দিতে পারে।
এখানে একটি জিনিস না বললেই নয় আপনি যদি একটি ভালো সাবজেক্ট পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে মেধাক্রমে উপরের দিকে থাকার চেষ্টা করতে হবে। যাতে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী সবচেয়ে সেরা সাবজেক্টটি চয়েজ করতে পারেন।

বুয়েটের ইতিহাস নিয়ে কিছু কথা, যা আপনার জানা উচিৎ।

বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর একটি সমৃদ্ধ এবং তাৎপর্যপূর্ণ ইতিহাস রয়েছে যা কয়েক দশক আগের। চলুন বুয়েটের ইতিহাসের মধ্য দিয়ে একটি যাত্রা করি, এটির সূচনা থেকে শুরু করে বাংলাদেশের একটি মর্যাদাপূর্ণ প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান হিসেবে এর বর্তমান অবস্থান পর্যন্ত।


বুয়েট এর শিকড় তৎকালীন আহসানউল্লাহ স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং-এ, যেটি ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে ঢাকায় ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। স্কুলটির লক্ষ্য ছিল শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত শিক্ষা প্রদান করা এবং অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান শিল্প চাহিদা পূরণ করা। সময়ের সাথে সাথে, স্কুলটি তার অফারগুলিকে বিকশিত এবং প্রসারিত করে, অবশেষে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির দিকে পরিচালিত করে।

১৯৪৭ সালে, যখন বাংলাদেশ এখনও অবিভক্ত ভারতের একটি অংশ ছিল, তখন আহসানুল্লাহ স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে অধিভুক্ত ছিল। যাইহোক, বিশেষায়িত প্রকৌশল শিক্ষার চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে স্কুলটি ১৯৬২ সালে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়। এভাবে, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর জন্ম হয়।

বুয়েট প্রাথমিকভাবে ভাড়া করা প্রাঙ্গনে থেকে পরিচালিত হলেও একটি ডেডিকেটেড ক্যাম্পাসের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে সরকার একটি স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার জন্য ঢাকার কেন্দ্রস্থলে ৩০ একর জমি বরাদ্দ করে। ১৯৬৪ সালে নির্মাণকাজ শুরু হয়, এবং বছরের পর বছর ধরে, বুয়েটের ক্যাম্পাস অত্যাধুনিক একাডেমিক ভবন, গবেষণাগার, আবাসিক হল, লাইব্রেরি এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাকে অন্তর্ভুক্ত করে।


বুয়েট শুধুমাত্র সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক প্রোগ্রামের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। যাইহোক, বিভিন্ন প্রকৌশল শাখার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে, বিশ্ববিদ্যালয় ধীরে ধীরে স্থাপত্য, নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল, নৌ-স্থাপত্য এবং মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং রাসায়নিক প্রকৌশলে প্রোগ্রাম চালু করে। আজ, বুয়েট বিভিন্ন প্রকৌশল এবং প্রযুক্তিগত শাখায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং ডক্টরাল প্রোগ্রাম অফার করে।

বুয়েট ক্রমাগত গবেষণা এবং উদ্ভাবনের উপর জোর দিয়েছে, তার অনুষদ এবং ছাত্রদের অত্যাধুনিক প্রকল্পগুলি অনুসরণ করতে উত্সাহিত করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসংখ্য গবেষণাপত্র, পেটেন্ট এবং উদ্ভাবন তৈরি করেছে। বুয়েটের গবেষণা কেন্দ্র এবং গবেষণাগারগুলি বাস্তব-বিশ্বের সমস্যা সমাধান, সামাজিক চাহিদার সমাধান এবং জ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতিতে অবদান রাখার উপর ফোকাস করে।

মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান, দক্ষ প্রকৌশলী তৈরি এবং গবেষণাকে উৎসাহিত করার জন্য বুয়েটের অঙ্গীকার আজও অব্যাহত রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ সদস্য, শিক্ষার্থী এবং প্রশাসন শ্রেষ্ঠত্বের জন্য প্রতিষ্ঠানের সুনাম বজায় রাখতে এবং এর মূল মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখতে সচেষ্ট।

বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট নিয়ে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন  ও উত্তর। FAQs

প্রশ্ন 1: বুয়েটে সেরা সাবজেক্ট কি?

উত্তরঃ কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ।


প্রশ্ন 2: আমি বুয়েটে আমার জন্য সেরা সাবজেক্ট কীভাবে নির্ধারণ করতে পারি?

উত্তরঃআপনার আবেগ, শক্তি এবং দীর্ঘমেয়াদী কর্মজীবনের আকাঙ্খা বিবেচনা করুন। একটি জ্ঞাত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য প্রতিটি বিষয়ের পাঠ্যক্রম, অনুষদ এবং শিল্পের চাহিদা নিয়ে গবেষণা করুন।

প্রশ্ন 3: বুয়েটে কোন বিষয়ে সবচেয়ে বেশি চাকরির সম্ভাবনা রয়েছে?

উত্তরঃ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর মতো বিষয়গুলিতে সাধারণত এই ক্ষেত্রে দক্ষ পেশাদারদের চাহিদার কারণে উচ্চ চাকরির সম্ভাবনা থাকে।

প্রশ্ন 4: বুয়েটে কিছু সাবজেক্ট অন্যদের তুলনায় বেশি প্রতিযোগিতামূলক?

উত্তরঃ হ্যাঁ, কিছু সাবজেক্ট তাদের জনপ্রিয়তা এবং সীমিত আসন প্রাপ্যতার কারণে আরও প্রতিযোগিতামূলক হতে পারে। 

প্রশ্ন 5: বুয়েটে এমন কোন সাবজেক্ট আছে যা সৃজনশীলতা এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার মধ্যে একটি ভাল ভারসাম্য অফার করে?


উত্তরঃ আর্কিটেকচার হল বুয়েটে একটি বিষয় যা শৈল্পিক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে প্রযুক্তিগত দক্ষতার সমন্বয় করে, সৃজনশীলতা এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার মধ্যে ভারসাম্য অফার করে।

প্রশ্ন 6: বুয়েটে কোন সাবজেক্ট গবেষণা এবং উদ্ভাবনের জন্য পরিচিত?

উত্তরঃ বুয়েট সকল বিষয়ে গবেষণা এবং উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে। যাইহোক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিষয়গুলিতে প্রায়ই উল্লেখযোগ্য গবেষণা অবদান থাকে।

প্রশ্ন 7: বুয়েটে কি এমন কোন সাবজেক্ট আছে যা টেকসই উন্নয়ন এবং পরিবেশগত উদ্বেগের উপর ফোকাস করে?

উত্তরঃ বুয়েটে এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আরবান অ্যান্ড রিজিওনাল প্ল্যানিং-এর মতো বিষয়গুলি টেকসই উন্নয়ন এবং পরিবেশগত উদ্বেগগুলিকে সমাধান করে।

প্রশ্ন 8: বুয়েটে কোন সাবজেক্ট জ্বালানী খাতে আগ্রহী কারো জন্য আদর্শ?

উত্তরঃ পাওয়ার সিস্টেম বা পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উপর ফোকাস সহ বৈদ্যুতিক এবং ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং শক্তি প্রকৌশলের উপর ফোকাস সহ রাসায়নিক প্রকৌশল শক্তি সেক্টরে আগ্রহী কারো জন্য উপযুক্ত হবে।

প্রশ্ন 9: বুয়েটে এমন কোন সাবজেক্ট আছে যা ব্যবসায়িক দক্ষতার সাথে ইঞ্জিনিয়ারিংকে একত্রিত করে?

উত্তরঃ বুয়েট ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং এর মত কিছু আন্তঃবিষয়ক প্রোগ্রাম অফার করে, যা পরিচালনা এবং ব্যবসায়িক দক্ষতার সাথে ইঞ্জিনিয়ারিং নীতিগুলিকে একত্রিত করে।

শেষ কথাঃ বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি - বুয়েট সাবজেক্ট লিস্ট গুলো দেখুন

আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন "বুয়েটের সেরা সাবজেক্ট কোনটি" বাংলাদেশ এর সবচেয়ে স্বনামধন্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েটের ভর্তি হওয়ার পর আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত এবং সেরা সাবজেক্ট কোনটি হতে পারে এই নিয়ে আপনার কৌতূহল আশা করি এবার কেটেছে।


বুয়েট বাংলাদেশ একটি স্বনামধন্য প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়। এই ব্যাপারে কারো কোনো সন্দেহ নেই। তবে ভর্তির ব্যাপারে আপনাকে অবশ্যই মেধাকর্মের সামনের দিক থেকে থাকতে হবে। তাহলে আপনি অবশ্যই বইতে চান্স পাবেন ইনশাল্লাহ।

যদি আমাদের এই সামান্য ক্ষুদ্র পরিসরে কনটেন্টটি আপনাদের পছন্দ হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি। এরকম নিত্য নতুন খবরা-খবর বা কোন তথ্য পেতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী পথ চলার মত তৌফিক দান করুন (আমিন)।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url